আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
কেন পড়ে রয়েছে আবর্জনা? উপপ্রধানের সংযোজন, নিকাশিনালাটি দুর্বল। আবর্জনা সরিয়ে ফেললে গাড়ি ঢুকে ড্রেনটি ভেঙে দিতে পারে। তাই কিছুদিন ধরে আবর্জনা সেখানে রেখে দেওয়া হয়েছে। দ্রুত নিকাশিনালাটি সংস্কার ও আবর্জনা চেষ্টা চলছে।
মাটিগাড়া থানা মোড় থেকে একশো মিটার দূরে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস। থানার পাশের নালা থেকে আবর্জনা তুলে অফিস যাওয়ার রাস্তাতেই ফেলে রাখা হয়েছে। দুর্গন্ধে নাকে রুমাল চেপে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস যাচ্ছেন অনেকে। থানার পাশে পুলিসকর্মীদের কোয়ার্টার। আবর্জনার পচা দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ তাঁরাও। বর্ষার শুরুতেই কেন দু’মাস ধরে এত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আবর্জনা জমিয়ে করে রাখা হয়েছে, তা নিয়ে পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এদিন গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে কাজে এসেছিলেন পতিরামের ববিতা সরকার। আবর্জনা দেখে তাঁর চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ। বলছিলেন, দু’সপ্তাহ আগেও এখানে ড্রেনের ময়লা পড়ে ছিল। এখনও আছে। এগুলো কি আর সরাবে না? এলাকার সুমিত সরকার, জ্যোতিষ দাস বলেন, দু’মাস ধরে আবর্জনা রাস্তায় পড়ে থাকায় গাড়িও ঢুকতে পারছে না ওই রাস্তায়। যদিও উপপ্রধানের দাবি, সাত-আটদিন ধরে আবর্জনা পড়ে রয়েছে।
মাটিগাড়ায় আবর্জনা সমস্যা নতুন নয়। মাটিগাড়া হাটের আশপাশে আবর্জনা স্তূপাকারে পড়ে থাকে। রেলগেট পেরিয়ে শুটকি গোডাউনের পাশেও দিনের পর দিন আবর্জনা জমে থাকছে। উপপ্রধানের বক্তব্য, নিষেধের পরও স্থানীয়দের একাংশ সেখানে নোংরা ফেলছেন।