আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ফিমেল মেডিসিন বিভাগে মোট ৫০টি শয্যা রয়েছে। সেখানে এদিন দুপুরে মোট ১০৪ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। মেডিক্যাল কলেজের সব ওয়ার্ডেই বিভিন্ন কারণে রোগীসংখ্যা বাড়ছে। হঠাৎ করে ফিমেল ওয়ার্ডে অনেক রোগী ভর্তি হওয়ার কারণেই এই সমস্যা হয়েছে বলে মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে।
দিনহাটার বড় নাটাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা রোগিণী হাসিনা খাতুনের দাদা মইদুল মিয়াঁ বলেন, ওয়ার্ডের ভিতরে জায়গা নেই। তাই বেশ কয়েকদিন ধরে বারান্দাতেই রয়েছে। অসুবিধা তো হচ্ছেই। কিন্তু কি করা যাবে? এখানেও একই শয্যায় দু’জন ছিল। তাঁর ছুটি হয়েছে। মেয়ে জয়শ্রী বর্মনকে নিয়ে মেডিক্যাল কলেজে রয়েছেন মা নীরু বর্মন। তিনি বলেন, সোমবার থেকে বারান্দাতেই মেয়েকে নিয়ে আছি। এখানে ফ্যান নেই। খুবই গরম লাগছে।
কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের সুপার ডাঃ রাজীব প্রসাদ বলেন, এই মরশুমে মেডিসিন বিভাগে রোগীর সংখ্যা বাড়ে। রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় অন্য জায়গায় রোগীদের সরানো হচ্ছে।
কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে ৫০০ শয্যা রয়েছে। প্রায় সাড়ে ৪০০ রোগী ভর্তি রয়েছেন বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কিছু ওয়ার্ডে শয্যা ফাঁকা থাকলেও, মহিলা মেডিসিন বিভাগে রোগীর সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে। রোগীদের নির্দিষ্ট জায়গাতেই রাখতে হচ্ছে। তাই এখানে রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ফিমেল মেডিসিন বিভাগের রোগীদের সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।