আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
জেলায় প্রায় দু’হাজারের কাছাকাছি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং প্রায় সাড়ে ছ’শো মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রবল গরমে শিক্ষা দপ্তরের পরামর্শ মেনে অনেক স্কুলই এখন হচ্ছে সকালে। আবার বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান দুপুরে চালু থাকছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে পড়ুয়াদের মিড ডে মিলের নির্দিষ্ট মেনু ও পরিমাণ রয়েছে। এছাড়াও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে পড়ুয়াদের স্কুল ব্যাগ, জুতো, বই বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি, কন্যাশ্রী, সবুজ সাথী, ঐক্যশ্রীর মতো স্কলারশিপও চালু রয়েছে রাজ্যে।
কিন্তু বিভিন্ন সময়ে মিড ডে মিল পরিবেশন এবং অন্যান্য সরকারি সুবিধা পড়ুয়াদের ঠিকমতো না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।
এবার এরকম অভিযোগ উঠলে প্রশাসন কড়া ব্যবস্থা নেবে বলে এদিন জানান জেলাশাসক। তিনি বলেন, আমরা চাই মিড ডে মিল সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পড়ুয়াদের কাছে যেন ঠিকভাবে পৌঁছয়। আমরা শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকদের বিষয়টি পরিদর্শনের মাধ্যমে নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছি। কোনও ক্ষেত্রে গলদ থাকলে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি বিদ্যালয়গুলির পরিকাঠামোর বিষয়টিও শিক্ষা দপ্তরকে দেখতে বলা হয়েছে। পানীয় জল বা অন্যান্য পরিকাঠামোর দরকার থাকলে দ্রত ব্যবস্থা করতে হবে।
এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জমি জবরদখল করা হলে প্রশাসন আইনি পদক্ষেপ নেবে বলে এদিন জেলাশাসক জানিয়েছেন।