আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
তাঁর অভিযোগ, বিয়ের দিন তদন্তে আসা কর্মীরা কাটমানি দাবি করেছিলেন। টাকা না দেওয়ায় হয়তো প্রকল্প থেকে বঞ্চিত হতে হল আমার মেয়েকে। রূপশ্রী প্রকল্পের সুবিধা পেলে কিছুটা সুরাহা হতো।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার পরেই গত বছরের ১১ ডিসেম্বর মেয়ের বিয়ে দেন আনোয়ার। পরিবারের দাবি, রূপশ্রী প্রকল্পের সুবিধা পেতে বিয়ের কার্ড থেকে যাবতীয় নথি ব্লক অফিসে জমা করা হয়েছিল। বিয়ের দিন তদন্তেও আসেন কর্মীরা। কিন্তু ছ’মাস পরও প্রকল্পের টাকা মেলেনি।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মোবারক হোসেন বলেন, শুনেছি তাদের আবেদন নাকি বাতিল করা হয়েছে। মেয়েটি যাতে প্রকল্পের সুবিধা পায়, বিডিও’র কাছে আবেদন করব। তবে কাটমানি চাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। আবেদনকারী আজিমা খাতুন বলেন, ব্যাঙ্কের পাসবুক চেক করেছি এখনও টাকা ঢোকেনি। তাই বাবাকে নিয়ে ব্লক অফিসে এসেছি। চাঁচলের মহকুমা শাসক শৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রশাসনের তরফে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।