জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
জেলাশাসক প্রীতি গোয়েলের নির্দেশে শুক্রবার মাটিগাড়ার বিডিও বিশ্বজিৎ দাসের নেতৃত্বে শিলিগুড়ি পুরসভা, এসজেডিএ এবং পূর্তদপ্তরের প্রতিনিধিরা হাসপাতাল চত্বর ঘুরে দেখেন। কোথায় কত আবর্জনা জমে জমে রয়েছে, কীভাবে তা পরিষ্কার হবে, কোথায় নিয়ে গিয়ে রাখা হবে এই জঞ্জাল সবটা তাঁরা খতিয়ে দেখেন। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন।
বিডিও বলেন, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে কোথায় কত পরিমাণ জঞ্জাল জমে আছে, তা আমরা দেখেছি। এসজেডিএ ও শিলিগুড়ি পুরসভার প্রতিনিধিরাও ছিলেন। তারা গোটা পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করে ঠিক করবেন কীভাবে এই জঞ্জাল সরিয়ে নেওয়া যায়। তবে এই আবর্জনা কোথায় ফেলা হবে তা এখনও ঠিক হয়নি। জঞ্জাল অপসারণের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে গজিয়ে ওঠা ঝোপজঙ্গল সাফাই ও নালা খোঁড়ার দায়িত্ব নেবে পূর্তদপ্তর।
সম্প্রতি জেলায় এসেছিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা ডাঃ কৌস্তভ নায়েক। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিবেশ দেখে তিনি যে খুশি হতে পারেননি তা পরিদর্শনকালে জানিয়েছিলেন। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল ও জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজও তিনি এই সফরে পরিদর্শন করেন। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালের পরিবেশ, চিকিৎসা ব্যবস্থা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করে যান। কৌস্তভবাবু বলে গিয়েছিলেন, শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল পরিষ্কার পরিছন্ন। সর্বত্র স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রয়েছে। তবে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল প্রসঙ্গে সেখানকার বর্জ্য ভর্তি পরিবেশ, ক্যাম্পাসে দোকানপাট বসা নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন।