জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, শিলিগুড়ি: সরকারি জমি দখল হয়ে যাওয়া নিয়ে সম্প্রতি সরব হয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সাফ কথা, সরকারি জমি দখলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তারপরও সরকারি জমি দখল নিয়ে প্রশাসন নির্বিকার। জমি দখল নিয়ে মাটিগাড়া পঞ্চায়েত সমিতির অভিযোগ, ব্লকের জমি দখল নিয়ে প্রশাসনের কাছে নালিশ জানিয়েও গত দু’বছরে কোনও সুফল মেলেনি।
পঞ্চায়েত সমিতি সূত্রে জানা গিয়েছে, মাটিগাড়া ব্লকের পাথরঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের বানিয়াখারি মৌজার দু’টি সরকারি জমি দখল হয়ে আছে। একটি প্লটে আছে ৩.৪৫ একর জমি এবং অন্য প্লটে রয়েছে ০.১৩ একর জমি। দু’টি প্লটেই সীমানা প্রাচীর তুলে জমি দখল করে রাখা হয়েছে। এই বিষয়ে দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক প্রীতি গোয়েল বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মাটিগাড়া পঞ্চায়েত সমিতির তরফে জানা গিয়েছে, জমি দখলের অভিযোগ প্রথম করা হয় ২০২২ সালের ২৯ আগস্ট। সেসময় পঞ্চায়েত সমিতির তরফে মাটিগাড়া বিডিও, ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর, মহকুমা ভূমিদপ্তর, পুলিস কমিশনার, জেলাশাসক সহ একাধিক সরকারি আধিকারিকের দপ্তরে চিঠি করা হয়েছিল।
২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মাটিগাড়ার বিএলআরও সেই জমি পরিদর্শন করে অতিরিক্ত জেলাশাসক ও মহকুমা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে রিপোর্টও পাঠান। সেই রিপোর্ট জমা পড়ার পরও আজও সেই জমি দখলমুক্ত করা হয়নি বলে অভিযোগ। জমি পুনরুদ্ধার না হলে সরকারি উদাসীনতার সুযোগ নিয়ে অন্য সরকারি জমিও দখল হয়ে যাবে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।
এনিয়ে মাটিগাড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহকারী সভাপতি ভোলা ঘোষ বলেন, ব্লকের দু’টি সরকারি জমির দখল নিয়ে প্রশাসনের সর্বস্তরে অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু জমি উদ্ধারে কারও কোনও পদক্ষেপ নেই। যেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সরকারি জমি দখল নিয়ে সরব হয়েছেন, সেখানে প্রশাসন এখনও নির্বিকার। জমি দখলমুক্ত করতে ফের দার্জিলিংয়ের ডিএম অফিসে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, সরকারি জমি দখলমুক্ত করতে জেলা প্রশাসন দ্রুত কোনও পদক্ষেপ নেবে।
পঞ্চায়েত সমিতি সূত্রে জানা গিয়েছে, মাটিগাড়া ব্লকের পাথরঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের বানিয়াখারি মৌজার দু’টি সরকারি জমি দখল হয়ে আছে। একটি প্লটে আছে ৩.৪৫ একর জমি এবং অন্য প্লটে রয়েছে ০.১৩ একর জমি। দু’টি প্লটেই সীমানা প্রাচীর তুলে জমি দখল করে রাখা হয়েছে। এই বিষয়ে দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক প্রীতি গোয়েল বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মাটিগাড়া পঞ্চায়েত সমিতির তরফে জানা গিয়েছে, জমি দখলের অভিযোগ প্রথম করা হয় ২০২২ সালের ২৯ আগস্ট। সেসময় পঞ্চায়েত সমিতির তরফে মাটিগাড়া বিডিও, ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর, মহকুমা ভূমিদপ্তর, পুলিস কমিশনার, জেলাশাসক সহ একাধিক সরকারি আধিকারিকের দপ্তরে চিঠি করা হয়েছিল।
২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মাটিগাড়ার বিএলআরও সেই জমি পরিদর্শন করে অতিরিক্ত জেলাশাসক ও মহকুমা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে রিপোর্টও পাঠান। সেই রিপোর্ট জমা পড়ার পরও আজও সেই জমি দখলমুক্ত করা হয়নি বলে অভিযোগ। জমি পুনরুদ্ধার না হলে সরকারি উদাসীনতার সুযোগ নিয়ে অন্য সরকারি জমিও দখল হয়ে যাবে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।
এনিয়ে মাটিগাড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহকারী সভাপতি ভোলা ঘোষ বলেন, ব্লকের দু’টি সরকারি জমির দখল নিয়ে প্রশাসনের সর্বস্তরে অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু জমি উদ্ধারে কারও কোনও পদক্ষেপ নেই। যেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সরকারি জমি দখল নিয়ে সরব হয়েছেন, সেখানে প্রশাসন এখনও নির্বিকার। জমি দখলমুক্ত করতে ফের দার্জিলিংয়ের ডিএম অফিসে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, সরকারি জমি দখলমুক্ত করতে জেলা প্রশাসন দ্রুত কোনও পদক্ষেপ নেবে।
