যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
পাল্টা পুরসভার ডেপুটি মেয়র তৃণমূল কংগ্রেসের রঞ্জন সরকার বলেন, দীর্ঘ ৪০ বছর পুরসভার গদি কব্জায় রেখেছিল সিপিএম। পুরমন্ত্রীও ছিলেন এই শহরের। কিন্তু ফুলবাড়িতে ওরা অপরিকল্পিতভাবে জল প্রকল্প তৈরি করে। ওই প্রকল্পের শুরু থেকেই চাহিদার তুলনায় জল কম উৎপাদন হয়। ওরা বিকল্প ইনটেক ওয়েল ও পন্ড কিছুই তৈরি করেনি। কাজেই শহরের পানীয় জলের সঙ্কটের জন্য সিপিএমই দায়ী। ওরাই শহরবাসীকে ভাঁওতা দিয়েছে। আমরা বিকল্প ইনটেক ও পন্ড তৈরি করছি।
এদিকে জল সঙ্কট নিয়ে এখনও রাস্তায় না নামলেও পুরসভার বিরুদ্ধে সুর সপ্তমে তুলেছে বিজেপি। পুরসভার বিরোধী দলনেতা বিজেপির অমিত জৈন বলেন, আমাদের বিদায়ী সাংসদ রাজু বিস্তার উদ্যোগে অম্রুত-২’তে পুরসভার মেগা জল প্রকল্পের অনুমোদন করেছে কেন্দ্র। কিন্তু এখনও সেই প্রকল্প নিয়ে তেমন কাজই করতে পারেনি পুরসভা। এককথায় ওরা ব্যর্থ। শীঘ্রই নাগরিকদের নিয়ে এ ব্যাপারে রাস্তায় নামব। পাল্টা ডেপুটি মেয়র বলেন, প্রয়াত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের ঘোষিত প্রকল্পই নিয়ে একাধিকবার সমীক্ষা করা হয়। তা পরিবর্তন করেই হাতে নেওয়া হয়েছে ৫১১ কোটি টাকার মেগা জল প্রকল্প। ইতিমধ্যে গজলডোবায় তিস্তা নদীর ধারে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজের টেন্ডার ডাকা হয়েছে। এই প্রকল্পে কেন্দ্রের তুলনায় রাজ্য ও পুরসভার অংশীদারী বেশি। এরপর সেভকের কাছে তিস্তা নদী থেকে জল তুলে তৃতীয় প্রকল্প গড়া হবে। এ ব্যাপারে সমীক্ষা শুরু হয়েছে। আগামী ৫০ বছর যাতে জল সঙ্কট তৈরি না হয়, সেজন্য প্রকল্পগুলি গড়া হচ্ছে। সিপিএমের দোসর পদ্মবাহিনী কিছু না জেনে আবলতাবল বকছে।