যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
দিনহাটা-১ বিডিও গঙ্গা ছেত্রী বলেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে সার্ভে করে অ্যাপের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। জমা জলেই মশার বংশবিস্তার ঘটে বেশি। সেখান থেকেই ডেঙ্গু আক্রান্তের সম্ভাবনা বেশি। বাড়ির ড্রেনে জমা জল থেকেই পতঙ্গ বাহিত রোগ হয়। সামনেই বর্ষা প্রবেশ করবে কোচবিহারে। ডেঙ্গুর প্রকোপ তখন বেড়ে যেতে পারে। মশা সহ বিভিন্ন পতঙ্গবাহিত রোগ ঠেকাতে বাড়ি বাড়ি ঘুরছে ভিআরপি দল।
দিনহাটা-১ ব্লক প্রশাসনের সূত্র জানা গিয়েছে, বিগত দিনগুলিতে ভিআরপিদের ফর্ম দেওয়া হতো। সেই ফর্মেই তারা বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে পাওয়া তথ্য পূরণ করতেন। তাঁদের দেওয়া তথ্য নিয়ে ডেটাবেস পূরণ করতেন ব্লকের কর্মীরা। এবারের সেই পদ্ধতিতে বদল এসেছে। ভিআরপিদের সার্ভের ফর্মের প্রশ্ন একই থাকছে। তবে তাঁরা এবার নিজেরাই তাঁদের মোবাইলে অ্যাপের মাধ্যমে তথ্য পূরণ করে দিচ্ছেন। জমা জল সহ বাড়ির ড্রেনের ছবি ও বিভিন্ন তথ্য দিচ্ছেন। সাত দিনের মধ্যে কেউ জ্বরে আক্রান্ত হলেও সেই তথ্য জানাতে হচ্ছে প্রশাসনকে। শুধু ছবি তুললেই হবে না, লার্ভা তৈরির পরিবেশ নষ্ট করতে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তাও জানাতে হবে। সেগুলিরও ছবি তুলে অ্যাপে আপলোড করতে হবে। প্রতিদিনই বিভিন্ন বাড়িতে সার্ভের কাজ চালিয়ে যেতে হবে ভিআরপিদের।