নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
তৃণমূলের কোঅর্ডিনেটর সুভাষ চাকি বলেন, আমরা ক্ষমতায় আসার পরে শহরে মাস্টার প্লান করে হাইড্র্যান্ট তৈরি করেছি। একাধিক ওয়ার্ডে পাম্প বসানো হয়েছে। বর্ষাকালে সেই ওয়ার্ডগুলিতে জল জমলে পাম্পের মাধ্যমে জল বের করা হয়। আগামীতে আমাদের আরও পরিকল্পনা রয়েছে। অবশ্যই শহরের বাসিন্দাদের কাছে আমরা সমস্যা সমাধান করার আশ্বাস দিয়ে ভোট চাইব।
বিজেপির প্রাক্তন জেলা সভাপতি শুভেন্দু সরকার বলেন, বর্ষাকালে শহরের মানুষকে ঘরবন্দি থাকতে হয়। বাম আর তৃণমূল শহরের জন্য কিছু করেনি। রাস্তাঘাট বেহাল। সবচেয়ে বড় সমস্যা বেহাল জলনিকশি। আমরা ক্ষমতায় এলে অবশ্যই প্রথমে এই সমস্যাগুলির সমাধান করব।
আরএসপি নেত্রী সুচেতা বিশ্বাস বলেন, আমি পুরসভার চেয়ারম্যান থাকাকালীন শহরের জন্য একাধিক উন্নয়নমূলক কাজ করেছি। জলনিকাশির জন্য বহু ড্রেন করেছি। কিন্তু তৃণমূল আসার পর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সবকিছু শেষ হয়ে গিয়েছে। আমরা পুনরায় ক্ষমতায় এলে নিকাশি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাব।
শহরের বাসিন্দা চিকিৎসক সৌরভ কুন্ডু বলেন, শহরে জলনিকাশির প্রচুর সমস্যা রয়েছে। বর্ষাকালে শহরবাসীকে সমস্যার মুখে পরতে হয়। যেই জয়লাভ করুক, আমরা চাই সবার আগে যেন নিকাশি সমস্যার সমাধান হয়।
বালুরঘাট পুরসভার বেহাল নিকাশির ব্যবস্থার কারণে এক ঘন্টার বৃষ্টিতেই একহাঁটু জল জমে যায়। বারবার প্রশ্ন ওঠে পুরসভার ভূমিকা নিয়ে। এত সাফাইকর্মী থাকা সত্ত্বেও কেন সঠিকভাবে সাফাই অভিযান হয় না, তা নিয়ে একাধিকবার শহরবাসীকে সরব হতে দেখা গিয়েছে। স্বাভাবিকভাবে বিষয়টি নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় প্রশাসনকে। বাধ্য হয়ে সাফাইয়ের কাজে জোর দিতে ময়দানে নামতে দেখা গিয়েছে পুরসভাকে। জোরকদমে হয়েছে শহরের ড্রেন ও আবর্জনা পরিস্কার। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই একই অবস্থায় ফিরে এসেছে। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা। ফলে ওই ইস্যুকেই এবার বিভিন্ন দলের কাছে তুলে ধরছেন বাসিন্দারা।