বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
চাষিরা জানিয়েছেন, শীতলকুচি কৃষক বাজারে গত ৫ থেকে ১০ জানুয়ারি যাঁরা সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করেছেন তাঁদের কারও অ্যাকাউন্টে চেকের টাকা ঢোকেনি। শীতলকুচির গোলেনাওহাটির চাষি ইমজাদ হোসেন, নারায়ণচন্দ্র বর্মন, জাকির হোসেনরা বলেন, কৃষক বাজারে ধান বিক্রির পর খাদ্য দপ্তর আমাদের হাতে চেক দেয়। সেই চেক শীতলকুচির একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখায় জমা করা হয়েছে। কিন্তু এক মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও আমাদের কারও অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকেনি। কেন টাকা ঢোকেনি তা নিয়ে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসা করা হলেও তা তারা জানাতে পারেনি। এনিয়ে আমরা শীঘ্রই প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করছি। আমরা এই টাকা দিয়ে জমিতে চাষাবাদ করব। কিন্তু টাকা না পেয়ে কিছুই করতে পারছি না। রাজ্য সরকার এবার সরাসরি অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়ার বদলে সহায়ক মূল্যে ধান কিনে চেক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চেক দেওয়ার ফলে ফড়েদের দাপট অনেকটাই কমেছে ঠিকই কিন্তু চেক ভাঙাতে গিয়ে চাষিরা সমস্যায় পড়েছেন। কোচবিহার জেলা খাদ্য ও খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের নিয়ামক সমীর মণ্ডল বলেন, আমরা সহায়ক মূল্য ধান কেনার পর যে চেক চাষিদের হাতে দিই তা সহজে ভাঙানো যায়। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের চেক ভাঙাতে এতটা সময় লাগার কথা নয়। তবে চাষিদের নাম নথিভুক্ত করার সময় নামের গণ্ডগোল থাকলে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এতজন চাষির টাকা কেন এখনও ঢোকেনি তা আমরা বুঝতে পারছি না। আগে আমাদের জানালে এব্যাপারে ব্যাঙ্কের শাখায় যোগাযোগ করতাম। আমরা ব্যাঙ্কের শাখায় গিয়ে খোঁজ নিয়ে দেখব কেন টাকা ঢুকল না।