যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
ইতিমধ্যে ইউনেস্কোর বিশেষ স্বীকৃতি পেয়েছে গরবা নৃত্য। সেই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই ‘বিগ গরবা’-র আয়োজন করা হয়েছিল। অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বে ছিল ব্রিটিশ উইমেন ইন সারিজ, ইনপ্সাপায়ারিং ইন্ডিয়ান উইমেন। এছাড়াও ছিল ন্যাশনাল কাউন্সিল অব গুজরাতি অর্গানাইজেশনস সহ আরও ৭০টি সংস্থা। ব্রিটিশ উইমেন ইন সারিজের চেয়ারপার্সন ডাঃ দীপ্তি জৈন জানান, বিভিন্ন বয়সের ২৫০ জন নৃত্যশিল্পী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ থেকে শুরু করে কিংস ক্রস স্টেশন। ব্রিটেনের বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানে গুজরাতের এই ঐতিহ্যবাহী নৃত্যশৈলী পরিবেশন করা হয়। তিনি আরও জানান, ব্রিটেন ভারতের প্রত্যেক রাজ্য থেকে মানুষ আসেন। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথমবার ভারতের সব রাজ্যের মানুষ গরবায় অংশ নিলেন। একটি শিক্ষামূলক প্রকল্পের অংশ হিসেবেই এই আয়োজন। যার অন্যতম লক্ষ্য, সবাইকে গরবায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া।
সংস্কৃত শব্দ ‘গর্ভ’ থেকে গরবা শব্দটির উৎপত্তি। অর্থাৎ মায়ের গর্ভ। এই নৃত্যের মাধ্যমে নারীশক্তির বন্দনা করা হয়। মাটির লণ্ঠনের মধ্যে প্রদীপ (গর্ভ দীপ) রেখে তার চারপাশে নৃত্য পরিবেশন করেন মহিলারা।
আগামী ৪ মে নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কোয়্যারে আয়োজিত হতে চলেছে ‘শাড়ি গোজ গ্লোবাল’। ভারতের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং ঐতিহ্য উদযাপনের পাশাপাশি শাড়ির জনপ্রিয়তাকে তুলে ধরবে এই বিশেষ অনুষ্ঠান। নিউ ইয়র্কের উমা গ্লোবালের সঙ্গে যৌথভাবে এই উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটেনের ব্রিটিশ উইমেন ইন সারিজ। রয়্যাল এস্কট লেডিজ ডে থেকে শুরু করে লন্ডনের ট্রাফালগার স্কোয়্যারে ঐতিহাসিক শাড়ি ওয়াকাথন। আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটেনের এই সংগঠন। সেই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছে টাইমস স্কোয়্যার। ট্রাফালগার স্কোয়্যারের মতো এখানেও শাড়ি ওয়াকাথনের আয়োজন করা হবে। ঠিক যেন অলিম্পিকের কোনও পদযাত্রা। ভারত সহ বিভিন্ন দেশের মহিলারা শাড়ি পরেন। এখন পর্যন্ত ন’টি দেশের ৫০০-র বেশি মানুষ ওয়াকাথনের জন্য নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছেন। সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের পাশাপাশি ভারতের গ্রামীণ শিল্পীদের সম্মান জানাবে এই অনুষ্ঠান।