আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
তিনি আরও বলেন, ছোলা, বিউলি এবং অড়হর ডালের দামও কমবে। ডালের চাষও ভালো হবে। এলাকা বাড়ছে। আলু, পেঁয়াজের দাম যাতে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, তার জন্য চাষের এলাকা বাড়ছে। আবার কেউ মজুতদারি করে কালোবাজারি করছে কি না, সেদিকেও নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে। গতবার ২৮৫ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চাষ হলেও এবার তা বেড়ে হচ্ছে ৩৫৩ হেক্টরে।
অন্যদিকে, গম তথা আটার দাম বাড়লেও জোগানে অভাব হবে না বলেই জানালেন কেন্দ্রীয় খাদ্যসচিব সঞ্জীব চোপড়া। তিনি বলেন, গণবণ্টন ব্যবস্থায় সরবরাহের জন্য লাগে ১৮৪ লক্ষ মেট্রিক টন। কিন্তু ইতিমধ্যেই সংগ্রহ করা হয়ে গিয়েছে ২৮৮ লক্ষ মেট্রিক টন। বছরের এই সময়ে কৃষকের থেকে এফসিআই ২৮০-২৯০ লক্ষ মেট্রিক টন গম সংগ্রহ করেছিল। সেই হিসেবে সামান্য কম। তবে তার জন্য চিন্তার কোনও কারণ নেই। পর্যাপ্ত গম রয়েছে। যদিও মুখে স্বীকার না করলেও গম তথা আটা নিয়ে কেন্দ্র চিন্তিত, তা সচিবের পরের কথাতেই স্পষ্ট।
তিনি বলেন, পাইকারি, খুচরো বিক্রেতাদের গমের স্টক বেঁধে দেওয়া হচ্ছে। এখন থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা কোনওভাবেই তিন হাজার মেট্রিক টনের বেশি গম মজুত করতে পারবেন না। খুচরো ব্যবসায়ীরা ১০ মেট্রিক টনের বেশি নয়। প্রতি সপ্তাহে শুক্রবার স্টকের পরিমাণ সরকারকে জানাতে হবে। আগামী ৩১ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত এই স্টক বেঁধে দেওয়ার বিষয়টি মানতে হবে। গমের রপ্তানিও বন্ধ থাকবে। সচিবকে প্রশ্ন করা হয়, উৎপাদন যদি এতই ভালো, তাহলে কেন স্টক বেঁধে দেওয়া হচ্ছে? কেনই বা রপ্তানি এখনও বন্ধ? উত্তরে সঞ্জীব চোপড়া জানান, দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতেই এই ব্যবস্থা। জোগানে কম পড়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। তাই এই সংক্রান্ত যাবতীয় খবরই ফেক।