আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা বলেছেন, এই স্বীকৃতি কারিগরদের কঠোর পরিশ্রম, ব্যতিক্রমী প্রতিভা এবং শ্রীনগরের সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির পরিচায়ক। আমরা বরাবরই শিল্পীদের পাশে দাঁড়িয়েছি। ভবিষ্যতেও তার অন্যথা হবে না। এই সম্মান আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকারও প্রশংসা করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘প্রধানমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় ক্রমশ উন্নতি করেছে উপত্যকার হস্ত ও কারুশিল্প।’ ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক এই মর্যাদা পাওয়ায় জম্মু ও কাশ্মীরের হস্ত ও কারুশিল্পের ব্যবসা আরও বৃদ্ধি পাবে। এরফলে নতুন কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বাড়বে। শ্রীনগর কারুশিল্পের শহরের স্বীকৃতি পাওয়ায় ওয়ার্ল্ড ক্রাফ্ট কাউন্সিল এআইএসবিএলের সভাপতি সাদ-আল-কাদ্দুমি, ডব্লুসিসি এআইএসবিএলের এগজিকিউটিভ বোর্ড, ডব্লুসিসি সাব কমিটি এবং জুরি বোর্ডের তরফে সরকার ও শিল্পীদের অভিনন্দন জানানো হয়েছে। কাশ্মীরের হস্তশিল্প ও হ্যান্ডলুম দপ্তরের ডিরেক্টর মাহমুদ আহমেদ শাহ ‘বর্তমান’কে বলেন, রবিবারই ওয়ার্ল্ড ক্রাফ্ট কাউন্সিলের শংসাপত্র সরকারের হাতে পৌঁছেছে। ২০২১ সালে সরকার এই স্বীকৃতির জন্য ডব্লুসিসির কাছে আবেদন জানিয়েছিল। সেইমতো গত এপ্রিলে কাউন্সিলের সদস্যরা শিল্পীদের কাজকর্ম দেখতে শ্রীনগরে আসেন। তাঁরা রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর অবশেষে সেই শংসাপত্র মিলেছে। আর শিল্পের উন্নতি হলে তার আকর্ষণে বেশি সংখ্যক পর্যটক ভূস্বর্গে পাড়ি জমাবেন।