উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
মিছিল শেষে অধীরবাবু একটি গাড়ির মাথায় দাঁড়িয়ে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে অল্পক্ষণ ভাষণও দেন। বলেন, কংগ্রেস বরাবর কৃষকদের স্বার্থ দেখে। কিন্তু আজ দেশ চালাচ্ছে বেনিয়াদের সরকার। তারা সবকিছু পুঁজিপতিদের হাতে তুলে দিতে চায়। টেলি যোগাযোগ থেকে প্রতিরক্ষা শিল্প—সবই কর্পোরেটদের দিতে মরিয়া। এখন কৃষি ও কৃষকদেরও বেনিয়াদের হাতে সঁপে দিতে চলেছে। নতুন আইনের মাধ্যমে পুঁজিপতিদের হাতের পুতুল হয়ে থাকবে কৃষকদের। কষ্টার্জিত ফসল বিক্রির ব্যাপারে তাদের কোনও অধিকার থাকবে না। মজুতদারি বাড়ানোরও সুযোগ করে দিয়েছে এই কালা কানুন। ফলে কৃষিজাত পণ্যের দাম সাধারণের নাগালের বাইরে চলে যাবে। লাভের গুড় খাবে ব্যবসায়ীরা। মোদি-শাহরা সেই ব্যবস্থাই সুনিশ্চিত করেছেন।
অধীরবাবু বলেন, কংগ্রেস চুপ করে বসে থাকবে না। দেশজুড়ে আন্দোলনে নেমেছে। এই সর্বনাশা আইন প্রত্যাহার না-হওয়া পর্যন্ত কংগ্রেসের প্রতিবাদ চলবে। প্রদেশ সভাপতি এদিন রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রীরও কড়া সমালোচনা করেন। বামেদের সঙ্গে জোট করে বিধানসভা ভোটে লড়ার কথাও জোরের সঙ্গে তুলে ধরেন তিনি।