উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন, দীপাবলিতে বাজি পোড়ানো হলে বাতাসে বায়ু দূষণের মাত্রা বাড়বে। এই পরিস্থিতিতে করোনা আক্রান্তদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে পারে। বিপদ বাড়তে পারে কো মর্বিডিটি থাকা রোগীদেরও। সেই সঙ্গে সংক্রমণ বৃদ্ধিরও প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের এই আশঙ্কার পরেই বাজির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ওড়িশা, দিল্লি ও রাজস্থান। এবার সেই পথে হাঁটল কর্ণাটকও। পাশাপাশি, হরিয়ানা আংশিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। মহারাষ্ট্র সরকারও দীপাবলিতে রাজ্যবাসীকে বাজি ফাটাতে বারণ করেছে। তবে কোনও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। এদিকে, বিধি নিষেধ জারি হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন দিল্লির বাজি ব্যবসায়ীরা। এই পরিস্থিতিতে দিপাবলি পর্যন্ত পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির করতে রাজ্য সরকারের কাছে আর্জি জানালেন তাঁরা। এরমধ্যেই বাজির প্যাকেটে হিন্দু দেব-দেবীর ছবি থাকায় হেনস্তার শিকার হলেন বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের দেওয়াস জেলায়। অভিযোগ উঠেছে একটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে।