উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
মেধা তালিকায় না এলেও যাদবপুর বিদ্যাপীঠের চার ছাত্র দারিদ্রকে জয় করে দারুণ ফল করেছেন। দেবোজ্জ্বল দত্তর বাবা বিমান বিজয় দত্ত কলেজ স্ট্রিটে একটি বইয়ের দোকানে কাজ করেন। দামী উপহার কিনে দিতে না পারলেও বইয়ের সঙ্গে ছেলের বন্ধুত্ব তৈরি করে দিতে পেরেছেন বাবা। তাই উচ্চ মাধ্যমিকে তিনি ৪৬৫ নম্বর (৯৩ শতাংশ) পেয়ে বাবার মুখ উজ্জ্বল করেছেন। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আদিনাথ বসাকের ছেলে সৌম্যজিৎ ৪৬৪ নম্বর পেয়েছেন। খেলাধুলোর সরঞ্জামের সংস্থায় সামান্য চাকরি করেন তনুশ্রী ভাণ্ডারীর বাবা তাপস ভাণ্ডারী। তিনি পেয়েছেন ৪৫৭ নম্বর। ওদিকে, রামকানাই সাধুখাঁ কাজ করেন মুদি দোকানে কর্মচারী হিসেবে। কিন্তু তাঁর ছেলে সৌম্যদীপ সাধুখাঁ ৯০.৪ শতাংশ (৪৫২) নম্বর পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে। এই কৃতীরা সকলেই মা-বাবার এই কঠিন জীবন পাল্টাতে বদ্ধপরিকর। একইসঙ্গে দেশ এবং দশের কাজেও নিজেদের যুক্ত করার অদম্য ইচ্ছা তাঁদের।