জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
গত ৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গঙ্গার তলায় মেট্রো যাত্রায় সশরীরে হাজির থেকে হাওড়া ময়দান-এসপ্ল্যানেড রুটের উদ্বোধন করেছিলেন। ১৬ মার্চ ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর ওই অংশে যাত্রী পরিষেবা চালু হয়েছিল। পাতাল পথে বিবিধ টেলিকম সংস্থার মোবাইল সংযোগ চালু রাখতে রাউটার বসানোর কাজ অসম্পূর্ণ ছিল। সূত্রের দাবি, জিও সংস্থার মোবাইল নদীর তলদেশে এই মেট্রো করিডরে এতদিন কাজ করত না। যাত্রীদের বড় অংশ এই সংস্থার মোবাইল সংযোগ ব্যবহারকারী। স্বভাবতই মেট্রো স্টেশনে ঢুকে পড়লেই মুঠো ফোন অকেজো হয়ে পড়ত। যা নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ছিল। মেট্রো ভবনের এক কর্তার কথায়, জিও সংস্থার সঙ্গে দীর্ঘ টানাপোড়েন চলে। আর্থিক বিষয়ে বেশকিছু জটিলতা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে তা কাটতে চলেছে। এখন থেকে জিও ব্যবহারকারীদের ফোন এই মেট্রো পথে চালু থাকবে।
সংশ্লিষ্ট করিডরের মূল আকর্ষণ গঙ্গার তলা অংশের যাত্রাপথ। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই মেট্রতে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়ে ভুল ঘোষণা জারি রয়েছে। হাওড়ার বাসিন্দা যুগল সাহার কথায়, মেট্রো রেকগুলির ঘোষণা ব্যবস্থায় গলদ রয়েছে। এক স্টেশনের জায়গায় আরেক স্টেশনের নাম ঘোষণা হচ্ছে। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যের গঙ্গার তলার অংশ পেরিয়ে মেট্রো মহাকরণে পৌঁছনোর আগে ঘোষণা হচ্ছে এখন আপনারা গঙ্গা পার করছেন। উদ্বোধনের সাড়ে তিন মাসেই এই হাল হলে আগামীতে পরিষেবার মান কোথায় নামবে, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন যুগলবাবু।