নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
নারকেলডাঙা থানা জানিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেল পৌনে চারটে নাগাদ নর্থ রোডের বাড়িতে জানলার গ্রিল থেকে ফাঁস লাগানো অবস্থায় পিন্টুর দেহ উদ্ধার হয়। পরে এন আর এস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। দেহটি আপাতত ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। তবে, ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট মেলেনি।
এই ঘটনায় ভীষণভাবে ভেঙে পড়েছেন অভিনেতা। প্রায় দশ বছর ধরে অঙ্কুশের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলেন ওই যুবক। এত পুরনো একজন সহযোগীর এমন আকস্মিক মৃত্যুতে স্বাভাবিকভাবেই ভেঙে পড়েছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় এনিয়ে পোস্টও করেছেন অভিনেতা।
লালবাজারের একটি সূত্র জানাচ্ছে, ওই যুবক যে ফোন পেয়েছিলেন, তাতে এক পুলিসকর্তার নাম করে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। এই ঘটনার নেপথ্যে সম্প্রতি কলকাতা সহ গোটা রাজ্যে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা ভরতপুর গ্যাংয়ের যোগ থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, ভরতপুর গ্যাংয়ের লোকজনও এভাবে গোপন ছবি ভাইরাল করার হুমকি দিয়ে মোটা টাকা আদায় করার ‘কৌশল’ নিয়ে থাকে।