হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
প্রবাদপ্রতিম নাট্যব্যক্তিত্ব বিভাস চক্রবর্তীর হাত ধরে উৎসবের সূচনা হয়। ‘নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যে দিয়ে আমাদের নাটক করতে হয়। এখানকার মঞ্চ হয়ত নাটকের জন্য উপযুক্ত নয়, কিন্তু পি সি চন্দ্র যে ভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়, সেটা তারিফযোগ্য বটে। ওদের সর্বার্থক সাহায্য, আমাদের সৃষ্টিশীলতাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। যে কারণে এই নাট্য উৎসব চতুর্থ বর্ষে পা রাখতে পেরেছে,’জানালেন বিভাস।
বিশেষ সম্মাননা জানানো হয় গুণী নাট্য ব্যক্তিত্ব এবং সায়ক-এর কর্ণধার মেঘনাদ ভট্টাচার্যকে। তারই নির্দেশনায় এবং অভিনয়ে সমৃদ্ধ ‘প্রেমকথা’ নাটকটি মঞ্চস্থ হয় প্রথম দিন।
চাকদা নাট্যজন প্রযোজিত ‘ভানু সুন্দরীর পালা’ মঞ্চস্থ হয় উৎসবের দ্বিতীয় দিনে। পরিচালক সুমন পাল জানালেন,’যেহেতু এটি একটি পালা নাট্য, তাই মাধব মালঞ্চ কইন্যা-র প্রভাব রয়েছে অনেকাংশে। এই প্রথম এই উৎসবে আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা অভিভূত।‘
এই উৎসবে প্রথম তাদের নাটকের মঞ্চায়নের সুযোগ পেল নিউ আলিপুর নাট্য সংস্থা। উৎসবের সমাপ্তি ঘটে তাদেরই নাটক ‘খেলাঘর’এর মঞ্চায়নের মধ্যে দিয়ে। নাট্য জগতের গুণী শিল্পীদের অভিনয়ে সমৃদ্ধ ‘খেলাঘর’। নাটকটিকে অন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেন দেবশংকর হালদার, চৈতি ঘোষাল, অঞ্জনা বসু এবং বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিনয়। নাটকটির নির্দেশনায় ছিলেন স্বয়ং বিপ্লব।
অজয় মুখোপাধ্যায়