যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
সূত্রের দাবি, গত দু’টি অর্থবর্ষের তুলনায় চলতি বছরে শালিমারের আয় বহুগুণ বেড়েছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১-২২ সালে শালিমার ওয়ার্কসের আয় ছিল ২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। পরবর্তী ২০২২-২৩ সালে তা বেড়ে হয়েছিল ৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। চলতি অর্থবর্ষ শেষ হতে এখনও বাকি ৯ দিন। অসমাপ্ত এই আর্থিক বছরে আয়ের পরিমাণ একলাফে বেড়ে হয়েছে ২৩ কোটি ৫৪ লাখ। সবমিলিয়ে বিগত অর্থবর্ষের তুলনায় এখনও পর্যন্ত প্রায় ২০ কোটি টাকা বাড়তি আয়ের পথ সুগম হয়েছে সংস্থার। পরিবহণ দপ্তর সূত্রের দাবি, চলতি বছর একাধিক কেন্দ্র-রাজ্য সংস্থার থেকে বরাত পাওয়ায় গতি এসেছে। ২০১২ সালে ভারতীয় নৌসেনার কাছ থেকে ২৫০ কোটি টাকায় ১৫টি জাহাজ বানানোর বরাত পেয়েছিল শালিমার ওয়ার্কস। যার মধ্যে ২০২০ সালে ১২টি জাহাজ তৈরি করে নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাজ্য পরিবহণ দপ্তরের বাসের বডি, বাস মেরামতি সহ একাধিক কাজ করছে শালিমার। এছাড়াও জেটি, ভেসেল, জলপথ পরিবহণের সঙ্গে যুক্ত একাধিক পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজে যুক্ত হচ্ছে সংস্থাটি। ফলে কাজের পরিধি ও আয় বাড়ছে। লাভের মুখ দেখে হাসি ফুটছে সংস্থার প্রায় শ’খানেক কর্মীর। সূত্রের দাবি, আগামী দিনে শালিমারকে আরও বেশি কাজের বরাত পাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকার সহযোগী অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে। শালিমারকে আত্মনির্ভর করাই লক্ষ্য।