আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
প্রথমার্ধে কোনও গোল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই চাপ বাড়ায় ক্রোয়েশিয়া। ৫২ মিনিটে ক্রারিচের ক্রস বক্সের মধ্যে ফ্রাতেসির হাতে লাগে। ভার দেখে পেনাল্টি দেন রেফারি। কিন্তু গোল করতে ব্যর্থ হন মডরিচ। বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে সেভ করেন ডোনারুমা। স্বভাবতই বেশ হতাশ দেখাচ্ছিল রিয়াল তারকাকে। তবে প্রায়শ্চিত্ত করতে বেশি সময় নেননি তিনি। ৫৫ মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন মডরিচই (১-০)। ডান দিক থেকে ভেসে আসা ক্রসে বুদিমির হুক বাঁচান ডোনারুমা। কিন্তু ফিরতি বলে গোল করতে ভুল করেননি মডরিচ। কিন্তু কে জানত তাঁকে চোখের জলে মাঠ ছাড়তে হবে! পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা জাকাগনি ৯৮ মিনিটেই গোল করে স্বস্তি ফেরান ইতালি শিবিরে (১-১)।
এদিকে, আলবেনিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে মনোবল আরও বাড়িয়ে নিল স্পেন। ১৩ মিনিটে গোল করেন ফেরান টোরেস (১-০)।
ক্রোয়েশিয়া-১ : ইতালি-১
আলবেনিয়া-০ : স্পেন-১