জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
প্রথমে ব্যাট করে আট উইকেটে ১৩৫ তুলেছিল ক্যারিবিয়ানরা। রোস্টন চেস (৫২) ও কাইল মেয়ার্স (৩৫) ছাড়া কেউই ব্যাট হাতে ভরসা দিতে পারেননি। দক্ষিণ আফ্রিকার সফলতম বোলার তাবরেজ শামসি। ২৭ রানে তিন উইকেট নেন তিনি। ম্যাচের সেরাও শামসি। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা যখন দুই ওভারে ১৫-২, তখন বৃষ্টি নামে। খেলা শুরুর সময় পরিবর্তিত সমীকরণ দাঁড়ায় ১৭ ওভারে ১২৩। টানটান উত্তেজনার মধ্যে ১৬.১ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছয় দক্ষিণ আফ্রিকা (১২৪-৭)। ট্রিস্টান স্টাবস (২৯), হেনরিখ ক্লাসেন (২২), মার্কো জানসেন (অপরাজিত ২১) রান পান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বল হাতে সাফল্য পান রোস্টন চেস (৩-১২), আন্দ্রে রাসেল (২-১৯), আলজারি জোসেফ (২-২৫)।
ম্যাচ শেষে ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েল বলেছেন, ‘আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করেছি জেতার জন্য। লড়াই চালিয়েছি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। তবে এটাই সান্ত্বনা যে, গোটা টুর্নামেন্টে আমরা উপভোগ্য ক্রিকেট উপহার দিয়েছি।’ দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক আইডেন মার্করাম বলেন, ‘সেমি-ফাইনালে উঠতে পেরে স্বস্তি পেলাম। আরও দাপটে জিততে পারলে ভালো হতো। শেষ চারে সামনে যে দলই পড়ুক, আমরা সেরাটা মেলে ধরার চেষ্টা করব। এই আসরে এখনও আমরা সেই উচ্চতায় পৌঁছতে পারিনি।’