আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
স্থানীয় ও মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে নুরজামাল শেখের সঙ্গে স্ত্রীর কলহ চলছিল। এর আগেও বার দুয়েক দুই পরিবারের লোকজনদের নিয়ে গ্রাম্য বিচারে মিটমাট করা হয়েছিল। সম্প্রতি দাম্পত্য কলহ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছিল। নুরজামাল পেশায় ব্যবসায়ী। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে দোকান রয়েছে।
সোমবার বিকেলে মৃতের শ্বশুরবাড়ির লোকজন চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য সালিশি সভা ডাকেন। দোকান বন্ধ রেখে সালিশি সভায় যোগ দেন নুরজামাল। সেই সভায় তালাক নামার আগে দম্পতিকে ইসলামিক মতে কিছুদিনের জন্য আলাদা থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার পর সন্ধ্যায় নিজের দোকানে যান নুরজামাল। পরিবারের লোকজন রাতে তাঁকে দোকানে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। কিছুক্ষণ পরে দোকানের পাশ থেকে তাঁকে উদ্ধার করে বেলডাঙা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আনা হয়। সেখান থেকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। মঙ্গলবার ভোরে নুরজামাল শেখের মৃত্যু হয়। মৃতের আত্মীয় আবদুল রাজ্জাক শেখ বলেন, পরিবারে অশান্তি চলছিল। সোমবার বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ায় অভিমানে অ্যাসিড খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে।