জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
এদিন তৃণমূলের পতাকা হাতে ধরার পরে ওই দুই সদস্য বলেন, এলাকার উন্নয়ন করতে হলে এই রাজ্যে তৃণমূলই একমাত্র ভরসা। সেজন্যই আমরা তৃণমূলে যোগদান করলাম। কারণ এতদিন আমরা নির্বাচিত হয়েও মানুষের জন্য কাজ করতে পারছিলাম না। তাই আমাদের এই সিদ্ধান্ত। এদিকে বিজেপি নেতা তথা রানিচক গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান গণেশ পণ্ডিত বলেন, উপপ্রধানের তৃণমূলে যোগদানের বিষয়টি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলতে হবে। সিপিএমের গোপীগঞ্জ এরিয়া কমিটির সম্পাদক রঞ্জিত পাল বলেন, আসলে ভয় দেখিয়ে তৃণমূল বিরোধীদের দলে জানার চেষ্টা করছে। এটাকে গণতন্ত্রের হত্যা ছাড়া আর কিছু বলা যাবে না। সৌমিত্রবাবু বলেন, আমরা কাউকে ভয় দেখিয়ে দলে টানি না। মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই আমাদের দলে যোগদান করেন।
২০০৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে দাসপুর-২ ব্লকের ১৪টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে একমাত্র রানিচক গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপি দখল করে। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট ১১টি আসনের মধ্যে বিজেপি পায় ছ’টি এবং তৃণমূল পায় পাঁচটি আসন। বিজেপির উপপ্রধান তৃণমূলে যোগদান করার ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাল বিজেপি।
তবে বেনাই গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপিএম সদস্য তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় সমীকরণে তেমন কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। কারণ ১৭ আসন বিশিষ্ট ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের ছিল ১৩টি আসন, বিজেপি এবং সিপিএমের দু’টি করে। মোনালিসা তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় তৃণমূলের আসন বেড়ে দাঁড়াল ১৪।