জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
বর্ধমানের কালনার বাসিন্দা পেশায় ব্যবসায়ী সুব্রত বসাক জানান, তাঁদের বিয়ের দীর্ঘ ১৩ বছর পরেও নিঃসন্তান ছিলেন তাঁরা। শেষ পর্যন্ত ২০১৯ সালে দত্তক সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ওই দম্পতি। আইন মেনে রাজ্য সরকারের পোর্টালের মাধ্যমে সন্তান দত্তক নেওয়ার আবেদন করেন তাঁরা। শেষপর্যন্ত স্বপ্ন পূরণ হল তাঁদের। একরত্তি কন্যাকে বুকে আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন ওই দম্পত্তি। গভীর ঘুমেও ‘বাবা’কে পেয়ে তাঁর বুকে লেপ্টে ছিল কন্যাও। আপ্লুত সুব্রতবাবু বলেন, আমাদের আর সন্তান চাই না। এই কন্যাই আমাদের বাড়িতে আমাদের সন্তান হিসাবে বড় হবে।
জেলাশাসক বলেন, গত দেড় বছরে মালদহের বিভিন্ন হোমে থাকা আটজন শিশুকে দত্তক দেওয়া হয়েছে। যাঁরা দত্তক নেওয়ার জন্য পোর্টালে আবেদন করেন তাঁদের আর্থিক স্বাচ্ছল্য, মানসিক স্বাস্থ্য ইত্যাদি বেশ কিছু বিষয় খতিয়ে দেখা হয়। এরপর আইনি প্রক্রিয়া মেনে শিশু সন্তানদের আবেদনকারীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এরপরেও শিশুটির স্বাস্থ্য সহ অন্যান্য সব কিছুর ওপরে সার্বিকভাবে নজর রাখা হয়। এখনও পর্যন্ত যে শিশুদের দত্তক দেওয়া হয়েছে তাদের সকলের স্বাস্থ্য ও বেড়ে ওঠার প্রয়োজনীয় পরিবেশ দেখে আমরা সন্তুষ্ট।