জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বিজেপির নিবেদিতা সাহা বলেন, জলকাদার জন্য অফিসে ঢুকতে গিয়ে সমস্যায় পড়েছি। তবে এই বিষয়ে নিয়ে বোর্ড মিটিংয়ে কখনও বলিনি। যতদুর জানি, কর্তৃপক্ষ ড্রেন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। আরও আগেই কাজ করা প্রয়োজন ছিল।
ভাইস চেয়ারম্যান জ্যোতি দত্তর কথায়, জল নিকাশির জন্য ড্রেন করা হচ্ছে। অফিসের সামনে এবং দু’পাশে পেভার ব্লক দেওয়া হবে। কাজ হলে সমস্যা থাকবে না।
বাসিন্দারা বলছেন, তিন দশকেও পুরসভা ভবনে নিকাশি ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। প্রতি বর্ষায় একই সমস্যা হয়। শহরের বিভিন্ন এলাকায় নিকাশির সমস্যা আছে। একাধিক রাস্তায় জল জমে থাকে। তবে অফিসে প্রতিদিন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, কাউন্সিলার, সরকারি আধিকারিকেরা আসেন। এই সমস্যা তাঁদের চোখেও ধরা পড়ে। কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে উদাসীন। আধিকারিকেরা গাড়ি করে অফিসে আসেন। এতে তাঁদের সমস্যা কিছুটা কম হয়। সাধারণ মানুষ প্রয়োজনে বাইক কিংবা সাইকেল নিয়ে গেলে নামতেই জলে পা দিতে হচ্ছে। অফিসে ঢুকতে হলে জলকাদা লেগে যাচ্ছে জামাকাপড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা শঙ্কর কুন্ডু বলেন, পরিকাঠামো উন্নয়ন হওয়া দরকার। পুরসভা ক্যাম্পাসে নিকাশি ব্যবস্থা আরও কয়েক বছর আগে সংস্কার করা প্রয়োজন ছিল।