জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
স্থানীয়দের বক্তব্য, ভূতনির উত্তরচণ্ডী পঞ্চায়েতের কেশরপুর ভাঙন কবলিত এলাকা। কোশি নদী সংলগ্ন সেই এলাকায় বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে ভাঙন। ফুলহর নদীর জল কোশি নদীতে এসে জলস্রোত বেড়েছে। ভাঙছে নদী পাড়। দু’দিনে প্রায় ২০০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে। বাঁধ থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরে রয়েছে নদী। বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক আধিকারিকরা ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। শুক্রবারও কাজ শুরু না হওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
স্থানীয় বাসিন্দা বীরবল মাহাতর অভিযোগ, যেখানে কাজ করা দরকার, তার উল্টোদিকে কাজ হচ্ছে। কোশি নদীর এই ভাঙন অব্যাহত থাকলে আগামী কয়েকদিনে বাঁধ তলিয়ে যাবে। আমরা আতঙ্কে রয়েছি।
যদিও ভূতনিবাসীকে আশ্বাস দিয়েছেন মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রি মিত্র। তিনি বলেন, মালদহ জেলা প্রশাসন এবং সেচ দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত যাতে ভাঙন রোধে পদক্ষেপ করা হয় তার অনুরোধ জানিয়েছি। বেশ কয়েকটি জায়গায় বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেগুলিও দ্রুত সংস্কার করতে বলেছি।