জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
বাসিন্দারা বলেন, ২০১৬ সালে নতুন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র তৈরি করা হয়। কিন্তু, তারপরও প্রশাসন কেন্দ্রটি চালু করতে পারেনি। বর্ষায় কেন্দ্রের চত্বর জলমগ্ন থাকে। দ্রুত কেন্দ্রটি স্থানান্তরিত করার দাবি তুলে ভারতী বর্মন নামে এক অভিভাবিকা বলেন, আটবছর ধরে এই সমস্যা চলছে। প্রতিদিন বারান্দায় বসে শিশুরা পড়াশোনা করে। অথচ নতুন ভবন থাকলেও তা খোলা হয় না। আমরা চাই নতুন ভবনে কেন্দ্রটি চালু করুক। না হলে অন্যত্র সেটি স্থানান্তর করে দিক। ভবন তৈরির বকেয়া না পেয়ে দরজার তালা মেরে দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র নির্মাণকারী মিস্ত্রি বিমল রায়। তিনি বলেন, আট বছর ধরে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রটি তালাবন্ধ হয়ে আছে। আমি ঠিকাদারের কাছে সাড়ে দশ হাজার টাকা পাই। নিনি সেই বকেয়া এত বছরেও মেটাননি। তাই কেন্দ্রে তালা ঝুলিয়েছি। এবিষয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সহায়িকা মায়া রায় বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বহুবার জানিয়েছি। লিখিতভাবেও জানানো হয়েছে। এখন বারান্দায় চলছে রান্না, পড়াশোনা ও খাওয়াদাওয়া। বর্ষাকালে খুব অসুবিধা হচ্ছে। হলদিবাড়ির বিডিও রেঞ্জি লামু শেরপা বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।