যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
দক্ষিণ সুকান্তনগর কলোনির বাসিন্দা কৃষ্ণ সেন বলেন, ঝড়ের সময় কলোনিতে অনেকের টিনের চাল উড়ে গিয়েছে। অনেকের ঘর আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে বেছে বেছে তৃণমূল কর্মীরাই ক্ষতিপূরণ থেকে বাদ গিয়েছে। এর জন্য বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য দায়ী।
বিক্ষোভকারীদের মধ্যে নরেশ রায় বলেন, ঝড়ের পর স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য তালিকা তৈরি করেন। তৃণমূলের লোকেদের নাম কেটে বিজেপির লোকেদের নাম তালিকায় রাখা হয়।
তৃণমূলের সদর-১ ব্লক সভাপতি নির্মল রায় বলেন, সংশ্লিষ্ট বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যের ভূমিকা নিরপেক্ষ ছিল না। যদি থাকতো তাহলে তৃণমূল কর্মীদের নামগুলো বাদ যেত না। আমি নিজেও এদিন বিষয়টি জানিয়েছি সদরের বিডিওকে।
এদিকে সমস্ত অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য মহাদেব রায়। তিনি বলেন, যখন ঝড় হয় তখন নির্বাচনী বিধি লাগু ছিল। তাই আমি কোনও তালিকা করিনি। ইতিমধ্যেই এলাকার ৮০ শতাংশ লোক ক্ষতিপূরণের টাকা পেয়ে গিয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ মানুষের জন্য গত ২২ এপ্রিল সদর বিডিও অফিসে গিয়েছিলাম। তখন বিডিও অফিস থেকে বলা হয় দুর্গতদের সরাসরি বিডিও অফিসে যোগাযোগ করতে। সেসময় জানতে পেরেছিলাম ১০ দিনের মধ্যে টাকা ঢুকবে। কিন্তু তারপর তিন সপ্তাহ হয়ে গিয়েছে। টাকা ঢোকেনি কয়েকজনের।
এ ব্যাপারে জলপাইগুড়ি সদরের বিডিও মিহির কর্মকার বলেন, আমার কাছে ঝড়ে ক্ষতিপূরণ নিয়ে কোনও অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ এলে বিষয়টি নিশ্চিতভাবে খতিয়ে দেখব।