নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
জলপাইগুড়ি জেলার কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের মৎস্য বিজ্ঞানী ইন্দ্রনীল ঘোষ বলেন, প্লাস্টিক আমাদের সমাজের বিষাক্ত বস্তুগুলির মধ্যে অন্যতম। প্লাস্টিক সহজেই মাটিতে মিশে যায় না। চাষের জমিতে প্লাস্টিক পড়ে থাকলে মাটির উর্বরতা শক্তি কমে যায়। নদীর জলে কিংবা নালায় প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ আটকে সুষ্ঠু জল পরিবহণ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়ে। ওসব দীর্ঘদিন জমে থাকলে বাস্তুতন্ত্রে প্রভাব পড়তে পারে। সেই কারণে অবিলম্বে আমাদের প্লাস্টিক বর্জন করতে হবে। ময়নাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সজলকুমার বিশ্বাস বলেন, আমরা আগে নিয়মিত অভিযান চালাতাম। এখন অবশ্য অভিযান চলে না। ভোটপর্ব চুকলে আমরা ফের অভিযানে নামব। তবে মানুষকে সচেতন হতে হবে। প্লাস্টিক বর্জন করতে না পারলে আগামী দিনে এই সমস্যা আরও বাড়বে। এর আগে ময়নাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ প্লাস্টিকমুক্ত গ্রাম তৈরি করতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করেছিল। ব্যবসায়ীরাও প্রশাসনের আর্জিতে প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন একাংশ অসাধু ব্যবসায়ী ফের এর ব্যবহার শুরু করছেন। একসময়ে ময়নাগুড়ি বাজারের বিভিন্ন দোকানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ বাজেয়াপ্ত করা হতো। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীকে জরিমানাও করা হতো।