মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
বিএনএ, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জে ফের নিশানায় ব্যবসায়ী। সোমবার রাতে রায়গঞ্জের মিশনমোড় সংলগ্ন ছোট পাডুয়ায় সোনা ব্যবসায়ীর কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে নগদ টাকা, গয়না লুট করে পালাল দুষ্কৃতীরা। রায়গঞ্জ থানার কমলাবাড়ি ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের শুশিহার গ্রামের বাসিন্দা স্বর্ণ ব্যবসায়ী রথীন্দ্রনাথ তরফদার রাত ৯টায় দোকানের নগদ টাকা ও গয়না নিয়ে বাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। সঙ্গে তাঁর ভাগ্নে বিশ্বজিৎ সরকারও ছিল। মিশন মোড়ে রথীন্দ্রবাবুর সোনার দোকান রয়েছে। ইতিপূর্বে তার দোকানে দু’বার চুরি হওয়ায় তিনি মালপত্র রাতে বাড়িতে নিয়ে যেতেন। রাতে একটি মোটর বাইকে থাকা তিন দুষ্কৃতী ছোটপাডুয়া পেট্রল পাম্পের পিছনের রাস্তায় তাঁদের পথ আটকে টাকা, গয়না, এটিএম কার্ড, মোবাইল ফোন, বাইকের চাবি নিয়ে দুষ্কৃতীরা রায়গঞ্জ শহরের দিকে পালিয়ে যায়। কর্ণজোড়া ফাঁড়ির পুলিস জানিয়েছে, টাকা ও গয়না ছিনতাইয়ের একটি অভিযোগ হয়েছে। ৩০ গ্রাম সোনা এবং ৫০ হাজার টাকা, মোবাইল খোয়া গিয়েছে বলে ব্যবসায়ী লিখিত অভিযোগ করেছেন। অর্থাৎ সবমিলিয়ে প্রায় চার লক্ষ টাকা লুট হয়েছে। পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। যদিও ওই ব্যবসায়ী পরে বলেন, প্রাথমিকভাবে ৩০ গ্রাম সোনার গয়না খোয়া গিয়েছে মনে হলেও পরে হিসেব করে দেখেছি এর চেয়েও বেশি পরিমাণ সোনা দুষ্কৃতীরা নিয়ে গিয়েছে । প্রসঙ্গত, রবিবার রাতে রায়গঞ্জে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা।
ব্যবসায়ী রথীন্দ্রনাথ তরফদার বলেন, মিশন মোড়ে নিজের দোকানে ২০০৮ সাল থেকে গয়না তৈরির কারবার করছি। ২০১৬ সালে একবার দোকানে চুরি হয়েছিল। গত ১৯ জানুয়ারি দোকান থেকে দু’লক্ষ টাকার গয়না চুরি গিয়েছে। তাই দোকানে মালপত্র রাখা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। রাতের বেলা বাড়িতে সবকিছু নিয়ে যাই। ভাগ্নে আমার সঙ্গেই দোকানে থাকে। সোমবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ দোকান বন্ধ করে আমরা দু’জনেই বাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলাম। ১ কিলোমিটার দূরে একটি মোটর বাইকে তিন যুবক আমাদের লক্ষ্য করছিল। তারা মাতালদের মতো আচরণ করে পেট্রল পাম্পের পিছনের রাস্তায় গিয়ে আমাদের পথ আটকায়। আমি বাইক দাঁড় করাতেই ওরা আমাদের দু’জনের কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে টাকা ও গয়নার ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। এছাড়া একটি মোবাইল ফোন, দোকানের বেশকিছু চাবি, মোটর বাইকের চাবি নিয়ে শহরের দিকে চলে যায়। চিৎকার চেঁচামেচি করলে লোকজন বেরিয়ে আসে। ততক্ষণে দুষ্কৃতীরা এলাকা থেকে চম্পট দিয়েছে। ওই ব্যবসায়ী আরও বলেন, পুলিসে অভিযোগ জানিয়েছি। খদ্দেরদের বানাতে দেওয়া গয়না দুষ্কৃতীরা নিয়ে পালিয়েছে। রায়গঞ্জের শহরতলি এলাকায় সোনার ব্যবসায়ীর কাছে গয়না ও টাকা লুটের ঘটনায় মঙ্গলবার স্থানীয় একটি পেট্রল পাম্পে ও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে সিসিটিভি ক্যামেরা দেখে পুলিস দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চালিয়েছে। যদিও দুষ্কৃতীরা এখনও অধরাই রয়েছে। পুলিস সুপার সুমিত কুমার বলেন, পুলিস পুরো ঘটনার তদন্ত করছে।
ব্যবসায়ী রথীন্দ্রনাথ তরফদার বলেন, মিশন মোড়ে নিজের দোকানে ২০০৮ সাল থেকে গয়না তৈরির কারবার করছি। ২০১৬ সালে একবার দোকানে চুরি হয়েছিল। গত ১৯ জানুয়ারি দোকান থেকে দু’লক্ষ টাকার গয়না চুরি গিয়েছে। তাই দোকানে মালপত্র রাখা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। রাতের বেলা বাড়িতে সবকিছু নিয়ে যাই। ভাগ্নে আমার সঙ্গেই দোকানে থাকে। সোমবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ দোকান বন্ধ করে আমরা দু’জনেই বাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলাম। ১ কিলোমিটার দূরে একটি মোটর বাইকে তিন যুবক আমাদের লক্ষ্য করছিল। তারা মাতালদের মতো আচরণ করে পেট্রল পাম্পের পিছনের রাস্তায় গিয়ে আমাদের পথ আটকায়। আমি বাইক দাঁড় করাতেই ওরা আমাদের দু’জনের কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে টাকা ও গয়নার ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। এছাড়া একটি মোবাইল ফোন, দোকানের বেশকিছু চাবি, মোটর বাইকের চাবি নিয়ে শহরের দিকে চলে যায়। চিৎকার চেঁচামেচি করলে লোকজন বেরিয়ে আসে। ততক্ষণে দুষ্কৃতীরা এলাকা থেকে চম্পট দিয়েছে। ওই ব্যবসায়ী আরও বলেন, পুলিসে অভিযোগ জানিয়েছি। খদ্দেরদের বানাতে দেওয়া গয়না দুষ্কৃতীরা নিয়ে পালিয়েছে। রায়গঞ্জের শহরতলি এলাকায় সোনার ব্যবসায়ীর কাছে গয়না ও টাকা লুটের ঘটনায় মঙ্গলবার স্থানীয় একটি পেট্রল পাম্পে ও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে সিসিটিভি ক্যামেরা দেখে পুলিস দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চালিয়েছে। যদিও দুষ্কৃতীরা এখনও অধরাই রয়েছে। পুলিস সুপার সুমিত কুমার বলেন, পুলিস পুরো ঘটনার তদন্ত করছে।
