মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
মেডিক্যাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল সোমবার সকাল থেকে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। দুপুরের পর তাঁরা চিকিৎসক ও কর্মীর সংখ্যার বিষয়টি খতিয়ে দেখেন। গতবছর থেকে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পঠনপাঠন শুরু হয়েছে। আগামী শিক্ষাবর্ষে ছাত্র ভর্তির অনুমোদন মিলবে কি না, এদিন এমসিআইয়ের প্রতিনিধিদের পরিদর্শন ও ওই প্রতিনিধিদলের পাঠানো রিপোর্টের উপরই তা নির্ভর করছে। এমসিআইয়ের তিন প্রতিনিধিদল এদিন মেডিক্যাল কলেজের পঠনপাঠনের নানা দিক খতিয়ে দেখেছেন। এছাড়াও ক্লিনিক্যাল মেটিরিয়াল সবকিছু ঠিক রয়েছে কি না, হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের অবস্থা কিরকম, সেসবও দেখেছেন এমসিআইয়ের প্রতিনিধিরা। যদিও তাঁরা এদিন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনও কথা বলেননি।
রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দলের মধ্যে একজন গোয়া এবং দু’জন গুজরাত থেকে এসেছিলেন। রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার সুরজিৎকুমার মুখোপাধ্যায় বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসা ও পঠনপাঠনের পরিকাঠামো দেখে এমসিআইয়ের প্রতিনিধিরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। স্টাফ ও ফ্যাকাল্টির সংখ্যা কিছুটা কম থাকলেও আশা করছি ছাত্র ভর্তির ক্ষেত্রে সেটা বাধা হবে না। মঙ্গলবার ওই প্রতিনিধিরা আরবান ও রুরাল হেলথ ট্রেনিং সেন্টার পরিদর্শন করবেন। রায়গঞ্জ শহর এলাকার একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ইটাহার ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাবেন এমসিআইয়ের ওই প্রতিনিধিরা।