বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
গত নভেম্বরেই ক্ষমতার পরিবর্তন চেয়ে রাস্তায় নেমেছিলেন ইরানের সাধারণ মানুষ। বিক্ষোভ দমন করতে সর্বশক্তি প্রয়োগ করে ইরান। তাতে ৩০০-র বেশি বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয় বলে দাবি করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এরপরে ইরানের উপর মার্কিন হামলা ঘিরে জনমত প্রশাসনের পক্ষে ঘুরে যায়। ইরাকে মার্কিন সেনাঘাঁটিতে হামলা করতে শুরু করে ইরান। এরমধ্যেই কিয়েভগামী একটি যাত্রীবাহী বিমান ভেঙে পড়ে। তাতে মৃত্যু হয় বিমানে থাকা ১৭৬ জনের। মৃতরা অধিকাংশই ইরানের। তাছাড়া কানাডার ৫৭ জন নাগরিকেরও মৃত্যু হয়। আমেরিকা সহ অনেক দেশই দাবি করে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই বিমান ভেঙে পড়ে। প্রথম দিকে সেই দাবি খারিজ করেছিল ইরান। পরে তেহরানের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, ভুল করে বোয়িং ৭৩৭কে ধ্বংস করেছে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র। এই ঘোষণার পরেই নতুন করে ইরানে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বিমান দুর্ঘটনায় মৃতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শনিবার সন্ধ্যায় তেহরানের আমির কবির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিছিল শুরু করেন পড়ুয়ারা। তাঁদের থামিয়ে দেয় পুলিস। বিক্ষোভ সামাল দিতে বেশ কয়েকটি প্রদেশে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।