উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
শিবসেনা নেতা রাউত এদিন বলেন, নীতীশজি খুব বড় নেতা। তিনি নিজের ইনিংস খেলে ফেলেছেন। কোনও নেতা যদি বলেন এটাই আমার শেষ নির্বাচন, তাহলে তাঁকে সসম্মানে বিদায় জানানো উচিত। বিহারের মানুষ তাঁকে বিদায় জানানোর মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন। এই ভোটেই মানুষ তাঁকে অবসরে পাঠিয়ে দেবেন।
বৃহস্পতিবার প্রচারের শেষ দিনে পুর্নিয়ার একটি সভায় নীতীশ মন্তব্য করেছিলেন, এটাই তাঁর শেষ নির্বাচন। তারপরেই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কী সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিলেন নীতীশ? ওই মন্তব্যের পরেই বিরোধী শিবির কটাক্ষ করতে শুরু করে। তারা প্রচার করে, সার সত্যিটা বুঝে গিয়েছেন নীতীশ। এবার আর মুখ্যমন্ত্রী পদে ফেরা হচ্ছে না তাঁর। তাই শেষ দফার ভোটের আগেই পরাজয় স্বীকার করে নিলেন তিনি। বিরোধী শিবিরের তুমুল কটাক্ষের মুখে পড়ে এই ইস্যুতে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামল নীতীশের দল জেডিইউ। দলের রাজ্য সভাপতি বশিষ্ঠ নারায়ণ সিং নীতীশের রাজনৈতিক সন্ন্যাস বা পরাজয় স্বীকার করে নেওয়ার জল্পনা খরিজে করে দিলেন। তাঁর বক্তব্য, মুখ্যমন্ত্রীর পুরো কথা না শুনেই এসব ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে। কোনও রাজনৈতিক বা সমাজকর্মী কি কখনও অবসর নেন? নীতীশ কুমার কি নিজে বিধানসভা ভোটে লড়ছেন? তিনি তো বিধান পরিষদের সদস্য। বিষয়টি না বুঝে ও পুরো বক্তব্য না শুনে বিরোধীরা অমূলক কথা বললে আমাদের কিছু করার নেই। ঘটনা হল, শেষ দফার ভোটের আগে শেষ জনসভায় বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। নীতীশজি সেই কথাটাই বলতে চেয়েছিলেন। দলের মন্ত্রী সঞ্জয়কুমার ঝা বলেন, ২০০৫ সাল থেকেই প্রচারের শেষ দিনে শেষ সভা করার প্রসঙ্গে এরকম মন্তব্য করেন নীতীশজি। তাঁর মন্তব্য থেকে শেষ নির্বাচনের ব্যাখ্যা টানা ভুল।