নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
অন্যদিকে, স্থানীয় কোনও বাসিন্দাকে প্রার্থী করার দাবি তুলেছেন তারকেশ্বর টাউন তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি উত্তম ভাণ্ডারী। তিনি বলেন, এখনও পর্যন্ত কখনও তারকেশ্বরের স্থানীয় প্রার্থী বিধায়ক হননি। স্বাভাবিকভাবেই এখানকার স্থানীয় সমস্যাগুলি বারেবারে অবহেলিত হয়েছে। স্থানীয় প্রার্থী হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেসের পুর প্রশাসক স্বপন সামন্ত অথবা রামেন্দু সিংহ রায়কে প্রার্থী করলে অনেকটা সুবিধা পাব আমরা। তারকেশ্বরের মানুষের এবারের ভোটের প্রধান দাবি স্থানীয় প্রার্থী। যে রাজনৈতিক দল স্থানীয় প্রার্থী দেবে, সেই দল অনেকটাই সুবিধা পাবে।
তারকেশ্বর রামনগর পঞ্চায়েতের বাসিন্দা তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় সদস্য পিন্টু বেরা স্থানীয় প্রার্থী করার বিষয়ে সহমত জানিয়ে বলেন, তারকেশ্বরের তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের কথা বারে বারে উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমে। পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন সামন্ত ও ভাইস চেয়ারম্যান উত্তম কুণ্ডুর গোষ্ঠী কোন্দলে তৃণমূলকর্মী ও সাধারণ মানুষ তৃণমূল থেকে মুখ ফিরিয়েছে। আমার ব্যক্তিগত মত, নিরপেক্ষতা বজায় রেখে হুগলি জেলার কিষান খেতমজদুর সংগঠনের সভাপতি রামেন্দু সিংহরায়কে তারকেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রের প্রার্থী করলে লাভবান হবে তৃণমূল।
তৃণমূল-বিজেপি প্রকাশ্যে প্রার্থী নিয়ে মুখ খুললেও নীরবতা বজায় রেখেছে বামফ্রন্ট। বামফ্রন্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, শরিক দলগুলির মধ্যে আলোচনা করে চূড়ান্ত করতে কিছুটা দেরি হবে। গত বিধানসভা নির্বাচনেও প্রার্থী ঘোষণা করতে দেরি হয়েছিল। গত বিধানসভায় প্রার্থী হয়েছিলেন বাম-কংগ্রেস জোটের আরেক দল এনসিপি থেকে।