নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
এরাজ্যে ভোট এলেই মানুষজন খুন হওয়ার খবর মামুলি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার অবসান চেয়ে প্রবীণ আইনজীবী বিমল চট্টোপাধ্যায় আদালতের হস্তক্ষেপ প্রার্থনা করেছিলেন। তিনি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রার্থনা করেন। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই রাজ্যে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দিয়েছে কমিশন। যদিও মামলাকারীর এমন আশঙ্কাযুক্ত আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল রাজ্য। বেঞ্চ বলেছে, শান্তিপূর্ণ, অবাধ নির্বাচন গণতান্ত্রিক অধিকারের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত, যা নিশ্চিত করার কথা বলা আছে সংবিধানে। সেই দায়িত্ব পালন করে কমিশন। তাই নির্বাচনী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়ে যাওয়ায় সেই সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করার কথা কমিশনেরই। ওই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দিন ভোটের ফল ঘোষণা হওয়া পর্যন্ত আদালতের হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। তাই ভোট কীভাবে হবে বা হওয়া উচিত, সেই প্রসঙ্গে আদালত অভিমত দিতে পারে না। এমনকী এই পর্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বা মানুষের মনে ভরসা জোগানোর জন্যও। কোনও ব্যাপারে কোনও অভিযোগ থাকলে, এই পর্বে তার নিষ্পত্তি করার ভারও কমিশনের। তাই কমিশনের আশ্বাসবাণীকে নথিবদ্ধ করে মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়া হল।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে শুনানিতে জানানো হয়, বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার আগেই মানুষের ভয়-ভীতি দূর করতে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে এসেছে। দরকার মতো আরও বাহিনী আসবে।