বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, বিশেষ করে বায়ুদূষণ এবং কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার (সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট) ক্ষেত্রে রাজ্যের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন এনজিটির চেয়ারপার্সন। তবে একইসঙ্গে রাজ্যের আধিকারিকদের এও বলা হয়েছে, গোটা বাংলায় যতগুলি এসটিপি (সিওয়েজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট) রয়েছে, সেগুলির কার্যকারিতা আরও বাড়াতে হবে। পাশাপাশি চলতি বছরের মধ্যেই গঙ্গার দূষণ রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার কথা রাজ্যের আধিকারিকদের জানিয়েছে এনজিটি। এমনটাই জানা গিয়েছে সরকারি সূত্রে।
বিশেষ করে গঙ্গার জলে নিকাশি বর্জ্য মেশা যাতে অবিলম্বে বন্ধ করা যায়, সেই ব্যাপারেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার কথা বলেছে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনাল। এ ব্যাপারে এদিনের বৈঠক শেষে রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র বলেছেন, ‘দূষণ নিয়ন্ত্রণে রাজ্যের ইতিবাচক ভূমিকার কথা আজ স্বীকার করেছে এনজিটি। রাজ্যে বায়ু দূষণও গত চার বছরের মধ্যে এবার সবথেকে কম। আমরা এই ইস্যুতে ইতিমধ্যেই একাধিক পদক্ষেপ করেছি। তা এনজিটিকে জানানো হয়েছে।’ সরকারি সূত্রের খবর, এদিন ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনালের বৈঠকে রাজ্য জানিয়েছে, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বা সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই জমির সমস্যা প্রধান হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এই ইস্যুতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হচ্ছে। এমনকী এসটিপির সংখ্যা বৃদ্ধির ব্যাপারেও ইতিমধ্যেই রাজ্য উদ্যোগ নিয়েছে বলে এনজিটিকে জানিয়েছেন রাজ্যের আধিকারিকেরা।