উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
পিছিয়ে নেই রহড়া রামকৃষ্ণ মেন বয়েজ হোম হাইস্কুলও। এবার এই স্কুল থেকে বিজ্ঞান এবং কলা বিভাগ মিলিয়ে মোট ১২৯ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। মেধা তালিকা প্রকাশের পর দেখা গেল, নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের মতোই সাতজন পড়ুয়া তাতে জায়গা করে নিয়েছেন। প্রত্যেকেই বিজ্ঞান বিভাগ থেকে। ৪৯১ নম্বর পেয়ে রাজ্যে পঞ্চম স্থানাধিকারীদের মধ্যে জায়গা পেয়েছেন স্বহিতাগ্নি চক্রবর্তী। ৪৯০ নম্বর পেয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার ৪৮৭ নম্বর পেয়ে নবম হয়েছেন তিনজন। আয়ূশ পণ্ডিত, সৌম্যদীপ খাঁ, নিলয় চক্রবর্তী। ৪৮৬ নম্বর পেয়ে অয়নীল নন্দী ও অদ্রিদেব মণ্ডল দশম হয়েছেন। প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হওয়া ১২৮ জনের মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৯০ শতাংশের উপরে নম্বর পেয়েছেন ৫৩ জন এবং কলা বিভাগ থেকে চারজন।
এবার মাহেশ শ্রীরামকৃষ্ণ আশ্রম উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকেও মেধা তালিকায় দু’জন জায়গা করে নিয়েছেন। ৪৯৪ নম্বর পেয়ে রাজ্যে তৃতীয় স্থানাধিকারীদের মধ্যে আছেন সুপ্রিয় শীল এবং ৪৮৮ নম্বর পেয়ে অষ্টম স্থান অধিকার করেছেন সায়ন্তন সাহা। স্কুল থেকে কলা ও বিজ্ঞান বিভাগ মিলিয়ে মোট ১০৯ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। উত্তীর্ণদের মধ্যে ৯০ শতাংশের উপরে পেয়েছেন মোট ৩২ জন।
মালদহ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে অষ্টম স্থানাধিকারীদের মধ্যে রয়েছেন সৌমিক সরকার। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। এবার এই স্কুল থেকে মোট ৮০ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ৯০ শতাংশের উপরে নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন ২৯ জন।
মেধা তালিকায় জায়গা করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে মেদিনীপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাভবন। ৪৮৭ নম্বর পেয়ে নবম স্থানাধিকারীদের মধ্যে জায়গা করেছেন এই স্কুলের ছাত্র সুমন মাহাত এবং ৪৮৬ নম্বর পেয়ে দশম স্থান পেয়েছেন অরবিন পাঁজা। এবার এই স্কুল থেকে ৪০ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। প্রত্যেকেই উত্তীর্ণ হয়েছেন। ৯০ শতাংশের উপর নম্বর পেয়েছেন ১৬ জন।
বারাকপুর রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ মিশন থেকে এবার ৩২৪ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তার মধ্যে ৩২৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। ১২৭ জন স্টার মার্কস পেয়েছেন। ৯০ শতাংশের উপরে নম্বর পেয়েছেন সাতজন। ৪২৮ নম্বর পেয়ে স্কুলের ভিতরে সেরা হয়েছেন ভক্তি মাহাত।