হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, অবণ্টিত অবস্থায় সল্টলেকে পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের একাধিক ফাঁকা প্লট রয়েছে। সেখানে দপ্তরের পক্ষ থেকে বোর্ড বসানো রয়েছে। কিন্তু, সেই প্লটগুলিতেই নার্সারির ব্যবসা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। অথচ, পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের কোনও অনুমতি নেই! বিধাননগর পুরসভা ভবন থেকে কিছুটা এগলেই পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের ‘ই সি-৪৮’ নম্বর প্লট। সেখানে দিব্যি নার্সারি চলছে। বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালের উল্টোদিকে, সিডি ব্লকেও একইভাবে চলছে নার্সারি। সল্টলেকের ‘সি জে-২৩’ প্লটে গিয়ে দেখা গেল, সেখানেও নার্সারির ব্যবসা চলছে। অনুমতি কার থেকে নিয়েছেন? প্রত্যেকেই কোনও সদুত্তর দিতে পারলেন না। একজন বললেন, ‘ওকে বলেছি’। অন্যজন বললেন, ‘তাঁকে বলেছি’। ‘মাসোহারা’ দিতে হয়? একজন বললেন, অনুষ্ঠান হলে ফুলের গাছ দিই। বাকিরা অবশ্য চুপ!
বাসিন্দারা বলছেন, শহরে নার্সারির বিরুদ্ধে কেউ নয়। কিন্তু, সরকারি জমিতে নার্সারি কারবার নিয়ে এখন প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। কারা বসিয়েছেন এই ব্যবসা? নির্দিষ্ট লোকজনকেই কেন বসানো হয়েছে? এ ব্যাপারে বিধাননগর পুরসভার মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী বলেন, নার্সারির বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। ওই জমিগুলি আগাছায় ভরে গিয়েছিল। যাঁরা ফুলের গাছ করছেন, তাঁরা জায়গাটি নিয়মিত পরিষ্কার করেন। তাও সরকারি জমি বলে, আমরা তাঁদের সবার কাছ থেকে লিখিত নিয়েছি, যে কোনও সময় ১৫ দিনের মধ্যে উঠে যেতে হবে।