আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এদিকে, এদিনই পূর্তদপ্তর সিঙ্গুরের একাধিক এলাকায় জবরদখল মুক্ত করতে নোটিস দিয়েছে। তাতে দোকান থেকে বাড়িতে নোটিস দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী জবরদখলের সঙ্গে ইতিউতি গজিয়ে ওঠা দোকান, বাজার নিয়েও সোমবার নবান্নে রাজ্যস্তরের বৈঠক থেকে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন। চুঁচুড়ার মহকুমা শাসক এদিন বলেন, বাঁশবেড়িয়া পুরসভা ও সপ্তগ্রামের গ্রামীণ এলাকায় নিকাশির জল যাওয়া নিয়ে একটি সমস্যা আছে। এদিন আমরা কেএমডিএ, পুরসভা ও পঞ্চায়েতের প্রতিনিধি ও সাধারণ প্রশাসনের কর্তাদের নিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছি। রেলের জমিতে কাজের অনুমতি মিলছে না। সেই কারণে সমস্যা বেড়েছে। গোটা বিষয় জেলাশাসককে জানাব। তিনি যেমন নির্দেশ দেবেন, সেভাবেই পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে। এনিয়ে বাঁশবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যান আদিত্য নিয়োগী বলেন, বহুদিন ধরে ওই সমস্যা আমাদের ভোগাচ্ছে। বাঁশবেড়িয়া, ত্রিবেণী রেলস্টেশন ও ইসলামপাড়া হল্ট এলাকায় জমে যাওয়া জল রেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় বের করা যাচ্ছে না। আমরা আগেও জেলা প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। এদিন মহকুমা শাসক পরিস্থিতি দেখে গিয়েছেন। দেখা যাক, কি হয়। এদিন পূর্তদপ্তরের তরফে উচ্ছেদের নোটিস নিয়ে কোনও মন্তব্য অবশ্য পাওয়া যায়নি। তবে পূর্তদপ্তরের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, যেখানে যেখানে দপ্তরের জমি দখল হয়ে আছে সেখানে চলতি সপ্তাহের মধ্যে নোটিস ধরিয়ে দেওয়া হবে। ওই কাজ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করার নির্দেশ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দিয়েছেন।