হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
অনিল রায় রোড, যতীন দাস রোড, যতীন বাগচী রোড, হেমন্ত মুখোপাধ্যায় সরণি, কেয়াতলা, লেক রোড, লেক ভিউ রোড, হিন্দুস্থান পার্ক, লেক টেরেসের মতো শহরের ‘অভিজাত’ এলাকাগুলিতে এখনও একাধিক গভীর নলকূপ চালাতে হয়। ভূগর্ভস্থ জল উত্তোলন করে তা সরবরাহ করা হয়। গড়িয়াহাট থেকে রাসবিহারীর দিকে যেতে বাম দিকে গোটা অঞ্চলই নতুন বুস্টার পাম্পিং স্টেশনের ফলে উপকৃত হবে বলে জানাচ্ছেন পুরসভার পানীয় জল সরবরাহ বিভাগের কর্তারা। স্থানীয় ৮৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সৌরভ বসু (বাপ্পা) বলেন, ‘বর্তমানে ওয়ার্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে গার্ডেনরিচ এবং কালীঘাটের পাম্পিং স্টেশন থেকে জল সরবরাহ হয়। সেই সঙ্গে একটা বড় অংশে গভীর নলকূপের জল দিতে হয়। কোথাও কোথাও পুরনো পাইপলাইনগুলিও বদলাতে হবে। ভোটের জন্য কাজ আটকে ছিল। এখন তা শুরু হয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা রূপসা ভৌমিকের কথায়, ‘আমরা পানীয় জল কিনেই নিই। কারণ, অনেক সময় যে জল আসে, তা পানের অযোগ্য। জলে আয়রনও প্রচুর। তাই ওই জলে জামা-কাপড় কাচাকাচি করতেও সমস্যা হয়। বুস্টার পাম্পিং স্টেশন হলে আমাদের এই সমস্যা যদি মিটে যায়, তাহলে তো খুবই ভালো।’ পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, পাম্পিং স্টেশনের কাজ সম্পূর্ণ হলে এই এলাকায় জলের পাইপলাইনের ‘নেটওয়ার্ক’ও একাধিক জায়গায় বদল করা হবে। কিছু ক্ষেত্রে বসবে নতুন পাইপলাইন। সব মিলিয়ে গোটা অঞ্চলের পানীয় জল পরিষেবা অনেক উন্নত হবে বলেই আশাবাদী পুর কর্তৃপক্ষ।