শারীরিক কারণে কর্মে বাধা দেখা দেবে। সন্তানরা আপনার কথা মেনে না চলায় মন ভারাক্রান্ত হবে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, হরিণঘাটা পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮৪ নম্বর বুথের বিজেপি সভাপতি সঞ্জয়কুমার দাস শনিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হন। পরে তিনি রাতের দিকে সন্তোষপুর এলাকায় যান। সেই সময় কোন বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হলে অভিযুক্তরা তাঁকে কাছ থেকে গুলি করে পালিয়ে যায়। গুলি লাগে কোমরের খানিকটা উপরে। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে কল্যাণী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তদন্তে নেমে পুলিস অভিযোগের ভিত্তিতে একজনকে গ্রেপ্তার করে।
বিজেপির হরিণঘাটার পর্যবেক্ষক রূপম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ব্রিগেড সমাবেশে যাতে বিজেপি কর্মীরা যেতে না পারে, সেকারণে শনিবার রাত থেকেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা দলীয় কর্মীদের ভয় দেখাতে শুরু করে। সঞ্জয়কে ডেকে নিয়ে গিয়ে গুলি করা হয়েছে। পরে আমরা খবর পেয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি। এ বিষয়ে হরিণঘাটা থানার পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের কাছেও অভিযোগ দায়ের করব। সঞ্জয়বাবুর মা শিবানী দাস বলেন, ছেলে বিজেপি করে। কারওর সঙ্গে ওর শত্রুতা ছিল কি না, তা আমাদের জানা নেই। সুস্থ হয়ে ওঠার পর বিষয়টি জানা যাবে। হরিণঘাটার ব্লক তৃণমূলের সভাপতি চঞ্চল দেবনাথ বলেন, আমরা শুনেছি যে গুলি খেয়েছে সে এবং যে গুলি করেছে দু’জনেই বিজেপি করে। এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। নেশা করা নিয়েই গণ্ডগোল। আমরা পুলিসকে বলেছি, এরা আগ্নেয়াস্ত্র এবং নেশার জিনিস কোথা থেকে পাচ্ছে, তা তদন্ত করে বের করতে।