Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

রিলস দেখার অভ্যাস ধৈর্য কমাচ্ছে

পক্ষে
সায়ন রাউত, কলেজ ছাত্র
এক মিনিটের একটি রিলস-এই উদ্দেশ্য সফল। তাড়াতাড়ি উদ্দেশ্য সফল হওয়ার এই প্রবণতা ধৈর্য হারানোর বড় কারণ। একটি রিলস থেকে পরবর্তী রিলস এ যেতে এক সেকেন্ডেরও কম সময় লাগে। দশ মিনিটে দশটি ভিন্ন বিষয়ের রিলস দেখার পর আমাদের মস্তিষ্ক কোনও বিষয়কেই সঠিকভাবে পর্যালোচনা করে দেখার সুযোগ পায় না এবং মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়। এর ফলস্বরূপ দৈনন্দিন জীবনে ধৈর্যের অভাব দেখা যায়। আমরা কোনও বই বা সংবাদপত্র পড়লে সেখানে ঘটনা বা দৃশ্য লিখিত আকারে থাকে যা পড়ে মস্তিষ্কে সাজিয়ে নিতে হয়। অপরদিকে রিলস-এর মতো অডিওভিস্যুয়াল মাধ্যমে সম্পূর্ণ দৃশ্য আমাদের চোখের সামনে থাকে। ফলে মস্তিষ্ককে তুলনামূলক কম পরিশ্রম করতে হয়, যা মস্তিষ্ককে অলসতার দিকে ঠেলে দেয়। এই অলসতা ধৈর্য হ্রাসের অন্যতম কারণ।

 শুভদীপ নন্দী, পড়ুয়া 
বর্তমান সময়ে যে কারও পক্ষে টানা আধ ঘণ্টা চুপচাপ বসে থাকা দুষ্কর। নেপথ্যে রিলস। ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ডের ভিডিও দেখতে দেখতে এক-দু’ঘণ্টা সাবার হয়ে যাচ্ছে। চোখের সামনে দ্রুত দৃশ্যপট পরিবর্তনে আমাদের ব্রেনের কিছু অংশ সক্রিয় হয়, যা  ব্রেনে ডোপামেন ক্ষরণ করে তাৎক্ষণিক আনন্দ দেয়। কিন্ত ব্রেনের অন্য অংশ যা ধৈর্য, একাগ্রতা, সহানুভূতিশীল হতে শেখায়। তা ক্রমেই দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। ফলে বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে অস্থিরতা, অন্যমনস্কতা, সামান্য বিষয়েও দ্রুত প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যাচ্ছে। 

 বিশ্বায়ন রায়চৌধুরী, প্রথম বর্ষের ছাত্র 
একদা টিকটক এবং পরবর্তীতে শর্টস। তারপর রিলস থেকে স্বল্পদৈর্ঘ্যের ভিডিও শুরু। ৫-১০ মিনিটের ভিডিওর বদলে ৫০-৬০ সেকেন্ডের ভিডিওর সাময়িক বিনোদন‌ মাদকাসক্তির মতো মানুষকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলেছে। যে কোনও জিনিসে মনঃসংযোগ করার জন্য ধৈর্য ধরে সেটার সঙ্গে সময় কাটাতে হয়। কিন্তু রিলসের ফলে ৩০-৪০ সেকেন্ডের আনন্দ পাচ্ছে মানুষ, ফলত মস্তিষ্কের প্রোগামিংটাই‌ পাল্টে গিয়ে  মনঃসংযোগের সময় কমছে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে একাধিক বিভিন্ন বিষয়ের রিল দেখে তারা কোনও বিষয়েরই গভীরে প্রবেশ করতে পারছে না। ফলত এডিএইচডি বা অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাক্টিভ ডিসঅর্ডার দেখা যাচ্ছে যা অদূর ভবিষ্যতে মানসিক রোগ সৃষ্টির পথিকৃৎ। 

 সৌগত পাল, ছাত্র
সোশ্যাল মিডিয়ায় রিলস খুব ছোট্ট কিন্তু মনোগ্রাহী হওয়ায় দ্রুত এবং ঘন ঘন স্ক্রলিং-এর অভ্যাস তৈরি করে। এই ধরনের অভ্যাস মানুষের মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা ও সময় কমিয়ে দেয় এবং একটি বিষয়কে দীর্ঘক্ষণ ধৈর্য ধরে পড়া বা দেখার ক্ষমতাও হ্রাস করে। বিশেষ করে আমাদের মতো নতুন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা এতে বেশি আসক্ত হয়ে পড়ছে। ফলে, একদিকে যেমন মানুষ তাড়াতাড়ি তথ্য পাওয়ায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে, অন্যদিকে গভীর চিন্তা ও লম্বা মনোযোগের ক্ষমতা হারাচ্ছে। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় রিলস ধীরে ধীরে ধৈর্য কমাচ্ছে, সন্দেহ নেই।

বিপক্ষে
 সোহিনী রায়চৌধুরী,  শিক্ষিকা
ধৈর্য ধরতে শেখা বড় সহজ কথা নয়! দৈনন্দিন জীবনের ঘোড়দৌড়ে দু’দণ্ড বাক-বিনিময় করার ফুরসত মেলে না,  আবার মিললেও ধৈর্যে কুলায় না! তবে ধৈর্যের মাত্রা পরিবর্তনের জন্য কেবল রিলস দেখাকে দায়ী করা অনুচিত। ধৈর্য একটি জটিল ট্রেট যা জেনেটিক্স, লালন-পালন এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা সহ বিভিন্ন কারণ দ্বারা প্রভাবিত। আর রিলস? এগুলি বিনোদন ও আনন্দের উৎস, শিক্ষাদানেরও মাধ্যম। এটি সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে, ডিজিটাল মার্কেটিং আত্মনির্ভর হওয়ার নব দিগন্ত খুলে দেয়। একটানা কাজের পর রিলস দেখে আমরাও রিচার্জড হয়ে পরবর্তী কাজে লেগে পড়ি। 
বাচ্চাদের শিক্ষামূলক রিলের প্রতি আগ্রহ দেখেছি। চিরাচরিত বইয়ের পাতায় মুখ না গুঁজে রিলস-এ ওরা পায় শেখার মজা! তাই রিলের প্রভাব নির্ভর করে কীভাবে তা ব্যবহার করা হচ্ছে, তার উপর। 

 সৌভিক পাল, ছাত্র
সোশ্যাল মিডিয়ায় রিলস দেখার অভ্যাস অবশ্যই ধৈর্যের অভাব সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সবসময় সত্য নয়। রিলস সংক্ষিপ্ত হয় যা দ্রুত তথ্য প্রদান করে। এটি আমাদের তথ্য গ্রহণের ক্ষমতা উন্নত করতে পারে। অনেকে এটিকে সময় বাঁচানোর একটি উপায় হিসেবে দেখে, কারণ তারা দ্রুত বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট খুব অল্প সময়ে দেখতে পারেন। তাছাড়া, রিলস সৃজনশীলতা এবং শিক্ষামূলক কন্টেন্ট প্রদানের একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা দর্শকদের নতুন জিনিস শেখার এবং বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ দেয়। তাই আমার মতে সোশ্যাল মিডিয়ায় রিলস দেখার অভ্যাস কখনই ধৈর্যের অভাব সৃষ্টি করতে পারে না, যদি সেই ব্যক্তির মধ্যে ব্যক্তিগত সচেতনতা এবং স্ব-নিয়ন্ত্রণ থাকে।

অন্তরা সিংহ রায়, বেসরকারি চাকুরে
ধৈর্য হারানোর জন্য শুধু রিলসকে দায়ী করে লাভ নেই। আমরা খুব দ্রুতগামী সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। মানুষের হাতে সময় কম। তাই ধৈর্যও কম। এর নেপথ্যে অনেক কারণের সম্মিলিত প্রভাব আছে। যুগেরও বড় ভূমিকা আছে। রিলসকে ভিলেন বানিয়ে লাভ নেই। সকলেই বই পড়েন বা গান শোনেন এমন তো নয়। বরং সারাদিনের কাজের শেষে দু’দণ্ড সময় পেলে মোবাইলে চোখ যায়, রিলসও চোখে পড়ে। একটা সময় ছিল যখন নিজের গুণ প্রকাশের জন্য একটা মঞ্চ লাগত। সবাই তা পেত না। এখন মোবাইল সেই অভাব পূরণ করেছে। নিজের সুপ্ত প্রতিভা সহজেই অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় নানা ভিডিও ও রিলস-এর মাধ্যমে। প্রিয় খেলোয়াড় বা শিল্পীর রিলসও আলাদা আকর্ষণ তৈরি করে। কিছু শিক্ষামূলক রিলসও হয়। দিনের মধ্যে কিছুটা সময় সেসব দেখলেই ধৈর্য কমে যায় না। যে নিজে ভালো টাইম ম্যানেজমেন্ট জানে, তাকে কখনওই রিলস এতটা প্রভাবিত করতে পারে না। 

 সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়, পেশাদার কেক প্রস্তুতকারী
প্রত্যেকটি বিষয়ের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক রয়েছে। আমি রিলস-এর পক্ষে। এর মাধ্যমে অনেক মানুষ নিজের প্রতিভা তুলে ধরার সুযোগ পাচ্ছে। আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ ভিডিও পোস্ট করে কত মানুষের সঙ্গে যুক্ত হতে পারছে। আমি নিজেও রিলস বানাই। এমন অনেকে আছেন যাঁরা বাড়িতে বসে রোজগারের পথ খুঁজে নিচ্ছেন। রিলস-এর মাধ্যমে বহু মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে তার তৈরি জিনিস। ভালোটুকু সঙ্গে নিয়ে চলতে পারলে রিলস-এ ক্ষতি কী? তাছাড়া রিলস দেখার সঙ্গে ধৈর্য বাড়া-কমার কোনও সম্পর্ক রয়েছে বলে আমার মনে হয় না। রিলসের মাধ্যমে অনেক তথ্যবহুল বিষয় অল্প সময়ের মধ্যে আমরা জেনে ফেলতে পারছি। পরে সে বিষয়টি নিয়ে কৌতূহল থাকলে আরও বিশদে পড়াশোনাও করতে পারি। 
সন্তান না দেখলে বাবা মা কী করবেন

সন্তানের অবহেলা ও অত্যাচারের মুখে দাঁড়িয়ে বৃদ্ধ বাবা-মা কী করবেন? পরামর্শে হাইকোর্টের আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

মার্কিন আদালতের বিচারক অন্ধ্রপ্রদেশের ভূমিকন্যা

 অনন্য নজির গড়লেন অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়ওয়ারার ভূমিকন্যা জয়া বাদিগা। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যাক্রামেন্টো কান্ট্রি সুপিরিয়র কোর্টের বিচারক নিযুক্ত হলেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনও আদালতে এই প্রথম অন্ধ্রপ্রদেশের কোনও মহিলা বিচারকের স্থলাভিষিক্ত হলেন। বিশদ

শপিং আর মিটিং একইসঙ্গে

মেয়েদের দশভুজা বলা হয়। তা কি আর এমনি? দশটা হাত না থাকতে পারে, কিন্তু একসঙ্গে দশটা কাজ সামলাতে মেয়েরা বেশ দড়। ঠিক যেমন ছবির এই মহিলা। দেখুন, তাঁর হাতে ল্যাপটপ। আর তিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন জুতোর দোকানে। বিশদ

কর্মীর দোষে সংশোধনাগারে মহিলার অতিরিক্ত দু’বছর

 কাগজে কলমে কোনও এক কর্মীর দোষ। তার মাশুল দিতে হল ৭৮ বছর বয়সি এক মহিলাকে। সূত্রের খবর, জনৈক সুমিত্রার সংশোধনাগারের ভিতরেই কেটে গেল অতিরিক্ত দুটো বছর। ঘটনাটি ঘটেছে কানপুরে। জানা গিয়েছে, পণ সংক্রান্ত এক মামলায় কারাদণ্ড হয় সুমিত্রার। বিশদ

ঘরের কাজেও হাত লাগাক খুদে

ছেলে হোক বা মেয়ে, সংসারের টুকটাক দায়িত্ব সন্তানকেও দিন। বয়স চার পেরলেই কিছু কাজ হাতে হাতে করতে শিখুক। আখেরে লাভ হবে তারই। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

18th  May, 2024
 বিচার চাইতে এলে তাড়িয়ে দিও না​​​​

ডাইনি প্রথা থেকে শুরু নানা কুসংস্কার— দু’দশকের বেশি সময় ধরে লড়াই করছেন ঝাড়খণ্ডের ছুটনি মাহাতো। শহরে এসে নিজের কথা শোনালেন অন্বেষা দত্ত-কে। বিশদ

18th  May, 2024
এআই-এর সাহায্যে সারল প্যানিক অ্যাটাক

প্যানিক অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়েছিলেন ব্রিটেনের মলি পেনিংটন। প্যানিক অ্যাটাক উপশম করতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই-এর সাহায্য নিয়েছিলেন মলি। সম্প্রতি বিদেশি এক সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন। বিশদ

18th  May, 2024
ভয় কাটিয়ে পাহাড়ে

আনন্দ হোক বা বিষাদ— পাহাড়কে সঙ্গী করে নিজেকে ভালো রাখার উপায় খোঁজেন বহু মানুষ। কেউ বা পাহাড় ভয় পান। সেই ভয় কাটানোর কথাই প্রাথমিকভাবে ভাবতেন জয়নাব জগি। বিশদ

18th  May, 2024
এই প্রজন্মের কাছে প্রথমবার ভোটদানের গুরুত্ব নেই

এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে দ্বাদশ শ্রেণিতে ওঠার পরে বা পাশ করার পরে। ভোট দিয়ে কী লাভ, তা নিয়ে তখনও হয়তো তার মনে কোনও নির্দিষ্ট ধারণা থাকে না। সে হয়তো এমনও ভাবে যে, আমি একা ভোট না দিলে কী এমন হবে! বিশদ

11th  May, 2024
একটা দিন থাক না, ক্ষতি কী?
 

মাদার্স ডে গুরুত্বপূর্ণ? মতামত জানালেন নৃত্যশিল্পী তনুশ্রী শংকর ও তাঁর কন্যা অভিনেত্রী শ্রীনন্দা শংকর। লিখছেন কমলিনী চক্রবর্তী
  বিশদ

11th  May, 2024
বাচ্চার মোবাইল নির্ভরতা দূর করবেন কীভাবে?
 

আপনার শিশুর মোবাইল নির্ভরতা কি দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে? বারণ করলেই কান্নাকাটি, রাগারাগি। এদিকে এই আসক্তির ফলে মনোযোগের দফারফা। কী করবেন?বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে লিখেছেন কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

04th  May, 2024
র‌্যাগিং থেকে  বাঁচতে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে র‌্যাগিং এড়িয়ে চলা ক্রমশ মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। র‌্যাগিং-এর শিকার হলে কী করবেন? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

04th  May, 2024
ইউপিএসসি সফল বাংলার দুই কন্যে

সর্বভারতীয় এই পরীক্ষার চূড়ান্ত তালিকায় নাম তোলা চাট্টিখানি কথা নয়। সম্প্রতি প্রকাশিত সেই তালিকায় নাম তুলেছেন ব্রততী দত্ত ও অনুষ্কা সরকার। কীভাবে সফল হলেন? সেই কথাই শুনলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

04th  May, 2024
মহিলাদের গৃহশ্রমের কোনও কদর নেই

আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীরা বরাবরই অবহেলিত এবং বঞ্চিত। ঘরে ও বাইরে তাঁদের অবদান খুব কম লোকই স্বীকার করতে চান। একজন গৃহবধূ তাঁর সারাটা জীবন অক্লান্ত পরিশ্রম করে রান্না করেন, ঘর গোছান বিশদ

27th  April, 2024
একনজরে
পরিত্যক্ত কুয়ো পরিষ্কার করতে নেমে মৃত্যু হল দুই চা শ্রমিকের। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন আরও এক চা শ্রমিক। শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ফাঁসিদেওয়ার ঘোষপুকুরের কমলা চা ...

বাংলাদেশের ঝিনাইদহ ৪-এর সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনার খুনে সামনে আসছে একের পর এক হাড়হিম করা তথ্য। দেহ খণ্ড করার জন্য মুম্বই থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল ভাড়াটে কসাই জিহাদকে। অতীতে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ মহকুমার একাধিক জায়গায় ঘাঁটি গেড়েছিল অভিযুক্ত। ...

ঘাটালের দু’বারের সাংসদ দেবের (দীপক অধিকারী) এবারের প্রতিপক্ষ আর এক অভিনেতা তথা খড়্গপুর সদরের বিধায়ক বিজেপির হিরণ চট্টোপাধ্যায়। ...

টিম ইন্ডিয়ার পরবর্তী কোচ কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। বিসিসিআই সচিব জয় শাহ বলছেন, রাহুল দ্রাবিড়ের চেয়ারে এমন কেউ বসুন, যাঁর ভারতীয় ক্রিকেট সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রয়েছে। এই মন্তব্য সামনে আসার পর স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি কোনও ভারতীয় ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায় উন্নতি ও লাভ বৃদ্ধির যোগ। সাহিত্যচর্চা/ বন্ধু সঙ্গে আনন্দ। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব থাইরয়েড দিবস
১৩৬০ - ফ্রান্সের একদল নাবিক এবং নৌ অভিযাত্রী গিনি উপসাগর আবিষ্কার করেন
১৭৫১: বাংলায় মুদ্রিত প্রথম ব্যাকরণ গ্রন্থের রচয়িতা হ্যালহেডের জন্ম
১৮৮৬: বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর জন্ম
১৮৮৯: হেলিকপ্টারের উদ্ভাবক রুশ-মার্কিন বিজ্ঞানী ইগর সিকোরস্কির জন্ম
১৯০৬: বিখ্যাত ভাস্কর রামকিঙ্কর বেইজের জন্ম
১৯২৪: শিক্ষাবিদ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর ভাইস-চ্যান্সেলর আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪১: ব্রতচারী আন্দোলনের পথিকৃৎ ও সমাজকর্মী গুরুসদয় দত্তের মৃত্যু
১৯৭২: পরিচালক করণ জোহরের জন্ম
১৯৮৯: গর্বাচভ সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম প্রশাসনিক ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন
২০০৫: অভিনেতা সুনীল দত্তের মৃত্যু
২০০৯: পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি জেলায় আইলা আঘাত করে
২০১৮: শান্তিনিকেতনে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদী



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৩ টাকা ৮৪.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯৮ টাকা ১০৭.৪৫ টাকা
ইউরো ৮৮.৪৭ টাকা ৯১.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪। দ্বিতীয়া ৩৫/৫ রাত্রি ৬/৫৯। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ১৪/৮ দিবা ১০/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৫৮, সূর্যাস্ত ৬/১০/৮। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৩ গতে ৭/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১১/১২ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২১ গতে ১২/০ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৬ গতে উদয়াবধি।   
১১ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪। দ্বিতীয়া সন্ধ্যা ৬/৪২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৮ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৭/৪৬ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৪৮ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১২/৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৪ গতে ২/৫৩ মধ্যে ও ৪/৩৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩৩ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। 
১৬ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গুজরাতের রাজকোটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২০

09:05:11 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের কুলগামে গাড়ি দুর্ঘটনা, ৪ জনের মৃত্যু, জখম ৩

08:13:53 PM

দিল্লির মুন্ডকা এলাকায় একটি কারখানায় আগুন, অকুস্থলে দমকলের ২৬টি ইঞ্জিন

08:10:49 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (ষষ্ঠ দফা): বিকাল ৫টা পর্যন্ত দেশে কত শতাংশ ভোট পড়ল
আজ, শনিবার লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ঠ দফার ভোট। এই দফায় দেশের ...বিশদ

07:38:07 PM

২০২৪-এ আরও বেশি ভোটে হারাব: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

07:32:00 PM

বজবজের জনসভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

07:31:00 PM