বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান জানিয়েছেন, ২০২১ সালের ১৫ জানুয়ারির পর থেকে হলমার্কহীন সোনার অলঙ্কার বিক্রি করা যাবে না। নির্দেশ অমান্য করে যদি কোনও জুয়েলারি সংস্থা ধরা পড়ে তাহলে আইন মোতাবেক নূন্যতম এক লক্ষ টাকা আর্থিক জরিমানা অথবা এক বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। আর্থিক জরিমানার ক্ষেত্রে যে পরিমাণ হলমার্কহীন সোনার অলঙ্কার বিক্রেতার কাছে ধরা পড়বে, তার পাঁচগুন আর্থিক মূল্যও দিতে হতে পারে।
এদিকে, আগামী এক বছরের মধ্যে আবশ্যিক করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও দেশে পর্যাপ্ত হলমার্ক সেন্টারই নেই। দেশে জুয়েলার্সের সংখ্যাই বা কত, ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড বা বিআইএসের কাছে তার হিসেব নেই। মন্ত্রকের সচিব অবিনাশ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত দেশের ২৩৪ টি জেলায় ৮৯২ টি হলমার্ক সেন্টার রয়েছে। এটিকে ৬০০ জেলায় করতে হবে। বিআইএসের কাছে নথিভুক্ত জুয়েলার্সের সংখ্যা ২৮ হাজার ৮৪৯। কেন্দ্রীয় উপভোক্তা সচিব বলেন, দেশে ঠিক কত জুয়েলার্স আছে, তার হিসেব আমাদের কাছে নেই। তবে আন্দাজ সাড়ে তিন থেকে চার লক্ষ হবে।
এদিকে, সোনার অলঙ্কারে হলমার্ক আবশ্যিক করতে হলে দেশের প্রতিটি জুয়েলার্সকে বিআইএসে নাম লেখাতে হবে। কারণ, অলঙ্কারে কেবল হলমার্ক নয়। কত ক্যারাটে তৈরি অলঙ্কার, কোন হলমার্ক সেন্টারে তার পরীক্ষা হয়েছে তা যেমন থাকবে, তেমনি জুয়েলার্সের নামও থাকবে। বড় থেকে ক্ষুদ্র, সব সোনার অলঙ্কারেই এই চারটি চিহ্ন আবশ্যিক। ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, বড় গয়নায় মানিয়ে গেলেও ক্ষুদ্র আকারের অলঙ্কারে চারটি চিহ্ন থাকলে তার সৌন্দর্যে খামতি হবে না তো?