আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গ্রুপ ই’তে অবশ্য চার দলেরই পয়েন্ট সমান (৩)। সবারই নক-আউটে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই বেলজিয়ামকে ছেড়ে কথা বলবে না ইউক্রেনও। প্রথম ম্যাচে হারের ধাক্কা কাটিয়ে লড়াইয়ে ফিরেছে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি। তবে শক্তির নিরিখে অনেক এগিয়ে বেলজিয়াম। মাঝমাঠে কেভিন ডি’ব্রুইন একাই ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দিতে পারেন। তবে বেলজিয়াম প্রধান চিন্তা রোমেলু লুকাকুর অফ ফর্ম। প্রতিটি ম্যাচেই বড়লোকের বাউন্ডুলে ছেলের মতো তিনি গোলের সুযোগ নষ্ট করছেন। তাছাড়া এখনও পর্যন্ত তাঁর তিনটি গোল বাতিলও হয়েছে। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে এমনটা চলতে থাকলে দুঃখ রয়েছে টেডেস্কো-ব্রিগেডের। তবে মঙ্গলবার লুকাকু বলেছেন, ‘মিস করছি বটে। তবে গোলের জায়গায় তো পৌঁছচ্ছি। ইউক্রেনকে হারাতে অসুবিধা হবে না।’ অন্যদিকে, ইউক্রেন দলেও জিনচেঙ্কো, মুড্রিকের মতো ফুটবলার রয়েছেন। যাবতীয় প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে সেরাটা উজাড় করে দিয়ে চায় ডালডেমির পাইটেনকোর দল।
গ্রুপের অপর ম্যাচে একই সময়ে মুখোমুখি হচ্ছে স্লোভাকিয়া ও রোমানিয়া। মূল্যবান তিন পয়েন্ট সংগ্রহ করে নক-আউটে যাওয়াই পাখির চোখ দুই দলের।