আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, সিউড়ি: মুখ্যমন্ত্রীর তোপের পরই তড়িঘড়ি বৈঠক। শহরে বেআইনি নির্মাণ বন্ধ, রাস্তাঘাট থেকে ফুটপাত জবরদখলমুক্ত করতে উদ্যোগী হল দুবরাজপুর পুরসভা। কাল বৃহস্পতিবার থেকে এনিয়ে অভিযানে নামছে পুর কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, সোমবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলার পুরসভাগুলি নিয়ে একগুচ্ছ কড়া নির্দেশিকা দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, শহরের পুরসভার অধীনস্থ সরকারি সম্পত্তি যেন বেআইনিভাবে জবরদখল না করা হয়। এছাড়া শহরের রাস্তাঘাট যানজটমুক্ত, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখারও নির্দেশ দেন। পুরসভা এলাকার কাজ নিয়েও তীব্র ক্ষোভপ্রকাশ করেন। এরপরই তড়িঘড়ি নিজেদের শহরের রাস্তাঘাট দখলমুক্ত করতে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় দুবরাজপুর পুরসভা। উল্লেখ্য, এই পুরসভা এলাকায় বেআইনিভাবে ফুটপাত ও রাস্তার একাংশ দখল করে হকার, ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করছেন। এর ফলে শহরের রাস্তাগুলি সংকীর্ণ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক যানজট দেখা দিচ্ছে। দিনের বেলা অফিসের সময় যানজট ঠেলে গন্তব্যে পৌঁছতে রীতিমতো নাজেহাল অবস্থা হচ্ছে সাধারণ মানুষের। সেই সঙ্গে রয়েছে টোটোর দৌরাত্ম্য। অবাধে শহরের রাস্তার যত্রতত্র বেআইনিভাবে পার্কিং করা হচ্ছে টোটো, অটো, বাইক থেকে চারচাকা গাড়ি। তার জেরেও ব্যাপক যানজট তৈরি হচ্ছে বলে প্রায়ই অভিযোগ ওঠে। তাই এই বিষয়গুলি নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শহরকে বেআইনি দখলমুক্ত করতে অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরসভা।
শহরের বিভিন্ন রাস্তার ধারে থাকা নর্দমাগুলি বেআইনিভাবে ঢাকা দিয়ে সেখানে ব্যবসা করছেন হকারদের একাংশ। সেই সঙ্গে বড় দোকান ও শোরুমের সামনে থাকা নর্দমাগুলি স্থায়ীভাবে ঢাকা দিয়ে বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। নর্দমাগুলি এভাবে ঢাকা দেওয়ার জন্য নিয়মিত সেগুলি পরিষ্কার করার উপায় থাকে না। তাই বর্ষার সময় নর্দমার জল রাস্তায় উপচে পড়ে। নর্দমাগুলি অপরিষ্কার থাকার জন্য অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয় শহরে। তাই এবার মুখ্যমন্ত্রীর তোপের পরেই শহরের মানুষকে সঠিক পরিষেবা দেওয়ার লক্ষ্যে তৎপর হচ্ছে পুর কর্তৃপক্ষ।
এপ্রসঙ্গে দুবরাজপুর পুরসভার চেয়ারম্যান পীযূষ পাণ্ডে বলেন, আমরা ভোটের পর শহরকে যানজট মুক্ত এবং বেআইনি জবরদখল মুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর দ্রুত শহরের পাওয়ার হাউস মোড় থেকে অন্যান্য অংশ দখলমুক্ত করার অভিযান শুরু করা হচ্ছে। গোটা শহরেই এই অভিযান লাগাতার চলবে।
শহরের ব্যবসায়ী নেপাল ভক্তি, আইনজীবী মল্লিকা দত্ত বলেন, এই শহরের ভিতর দিয়ে জাতীয় সড়ক চলে গিয়েছে। দিনেরবেলা যানজটের কারণে চলাফেরা করা যায় না। ফুটপাত জবরদখলের কারণেই রাস্তা সংকীর্ণ হয়েছে। শুধু লোক দেখানো নয়, স্থায়ীভাবে পুরসভা ব্যবস্থা নিলে তাকে সাধুবাদ জানাই।
উল্লেখ্য, সোমবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলার পুরসভাগুলি নিয়ে একগুচ্ছ কড়া নির্দেশিকা দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, শহরের পুরসভার অধীনস্থ সরকারি সম্পত্তি যেন বেআইনিভাবে জবরদখল না করা হয়। এছাড়া শহরের রাস্তাঘাট যানজটমুক্ত, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখারও নির্দেশ দেন। পুরসভা এলাকার কাজ নিয়েও তীব্র ক্ষোভপ্রকাশ করেন। এরপরই তড়িঘড়ি নিজেদের শহরের রাস্তাঘাট দখলমুক্ত করতে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় দুবরাজপুর পুরসভা। উল্লেখ্য, এই পুরসভা এলাকায় বেআইনিভাবে ফুটপাত ও রাস্তার একাংশ দখল করে হকার, ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করছেন। এর ফলে শহরের রাস্তাগুলি সংকীর্ণ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক যানজট দেখা দিচ্ছে। দিনের বেলা অফিসের সময় যানজট ঠেলে গন্তব্যে পৌঁছতে রীতিমতো নাজেহাল অবস্থা হচ্ছে সাধারণ মানুষের। সেই সঙ্গে রয়েছে টোটোর দৌরাত্ম্য। অবাধে শহরের রাস্তার যত্রতত্র বেআইনিভাবে পার্কিং করা হচ্ছে টোটো, অটো, বাইক থেকে চারচাকা গাড়ি। তার জেরেও ব্যাপক যানজট তৈরি হচ্ছে বলে প্রায়ই অভিযোগ ওঠে। তাই এই বিষয়গুলি নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শহরকে বেআইনি দখলমুক্ত করতে অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরসভা।
শহরের বিভিন্ন রাস্তার ধারে থাকা নর্দমাগুলি বেআইনিভাবে ঢাকা দিয়ে সেখানে ব্যবসা করছেন হকারদের একাংশ। সেই সঙ্গে বড় দোকান ও শোরুমের সামনে থাকা নর্দমাগুলি স্থায়ীভাবে ঢাকা দিয়ে বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। নর্দমাগুলি এভাবে ঢাকা দেওয়ার জন্য নিয়মিত সেগুলি পরিষ্কার করার উপায় থাকে না। তাই বর্ষার সময় নর্দমার জল রাস্তায় উপচে পড়ে। নর্দমাগুলি অপরিষ্কার থাকার জন্য অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয় শহরে। তাই এবার মুখ্যমন্ত্রীর তোপের পরেই শহরের মানুষকে সঠিক পরিষেবা দেওয়ার লক্ষ্যে তৎপর হচ্ছে পুর কর্তৃপক্ষ।
এপ্রসঙ্গে দুবরাজপুর পুরসভার চেয়ারম্যান পীযূষ পাণ্ডে বলেন, আমরা ভোটের পর শহরকে যানজট মুক্ত এবং বেআইনি জবরদখল মুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর দ্রুত শহরের পাওয়ার হাউস মোড় থেকে অন্যান্য অংশ দখলমুক্ত করার অভিযান শুরু করা হচ্ছে। গোটা শহরেই এই অভিযান লাগাতার চলবে।
শহরের ব্যবসায়ী নেপাল ভক্তি, আইনজীবী মল্লিকা দত্ত বলেন, এই শহরের ভিতর দিয়ে জাতীয় সড়ক চলে গিয়েছে। দিনেরবেলা যানজটের কারণে চলাফেরা করা যায় না। ফুটপাত জবরদখলের কারণেই রাস্তা সংকীর্ণ হয়েছে। শুধু লোক দেখানো নয়, স্থায়ীভাবে পুরসভা ব্যবস্থা নিলে তাকে সাধুবাদ জানাই।
