আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিমলাপালের ধবনি গ্রামের বাসিন্দা বছর ২৭-এর ওই যুবক উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে ওন্দার একটি সংস্থায় কাজ করতেন। পাশের কল্লাচ্যা গ্রামের এক যুবক তাঁকে জামশেদপুরের একটি নামী সংস্থায় সুপার ভাইজারের কাজের টোপ দেয়। তাঁকে জানায় সেখানে কাজের জন্য মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে। কিন্তু, সেই যোগ্যতা তাঁর ছিল না। সৌমেন ও কল্লাচ্যা গ্রামের ওই যুবক তাঁকে সেইসব সার্টিফিকেট জোগাড় থেকে দেবে বলে জানায়। সেই জন্য পীযূষের কাছে টাকা চাওয়া হয়। অভিযোগকারী যুবক বলেন, ওরা প্রথমে ৭০ হাজার টাকায় চাকরির ব্যবস্থা হবে বলে আশ্বাস দেয়। কিন্তু, পরে আরও ৭০ হাজার টাকা নেয়। নগদ ও অনলাইন মিলিয়ে ২০ দফায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা দিই। ওরা ওড়িশা থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট জোগাড় করে দেয়। সবকিছু পাকা হয়ে গেলে গত মে মাসে জামশেদপুরের ওই সংস্থায় কাজে যোগ দিই। ঠিকাদার সংস্থার অধীনে কাজ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে ১০দিন কাজের পর মাইনে দিয়ে বের করে দেয়। পরে আর কাজের সুযোগ পাইনি। বাড়ি ফিরে অভিযুক্ত দু’জনের কাছে টাকা ফেরত চাই। তখন তারা নিজেদের রূপ দেখায়। টাকা ফেরত দেওয়া তো দূর পাল্টা প্রাণনাশের হুমকি দিতে থাকে। প্রতারিত হয়েছি বুঝে রবিবার সিমলাপাল থানায় অভিযোগ জানাই। টাকা ফেরত ও অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।