বিদ্যার্থীদের পঠনপাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
ড্রেনের জল বহু প্রশাসনেরই সমস্যার কারণ। ড্রেনের জল নদীতে ফেলা নিয়ে জাতীয় পরিবেশ আদালতে একাধিক মামলা হয়েছে। আবার অনেকক্ষেত্রে ড্রেনের জল কৃষিজমিতে ঢুকে যায়। অনেক চাষি বাধ্য হয়ে ড্রেনের জলই কৃষিকাজে ব্যবহার করেন। এরপরেই এই প্রযুক্তি কাজে লাগানো হয় সিএমইআরআই কলোনিতে। যার এদিন আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল। এই সিস্টেমে দেখানো হয়েছে, প্রথমে ড্রেনের জল পাম্পের সাহায্যে অ্যাকোয়া রিজুভেনেশন ফর ইরিগেশন ইউনিটে তোলা হচ্ছে। সেখানে থেকে মেকানিক্যাল সেপারেশন ইউনিটে আসছে। পাঁচটি চেম্বারের মধ্যে দিয়ে সেখানে ড্রেনের জলকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই দুটি জায়গা থেকেই ড্রেনের জলে থাকা বড় আকারের দূষিত কণা জল থেকে পৃথক করা হচ্ছে। তা মাটির গভীরে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে, যাতে সেখান থেকে সার হয়। এরপর প্রাইমারি সেটেলিং চেম্বার, সেকেন্ডারি ট্রিটমেন্ট ইউনিট হয়ে একটি রিজার্ভারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখান থেকে তা ফাইনাল সেটেলিং চেম্বার হয়ে ব্যবহারের জন্য দেওয়া হচ্ছে।
সংস্থার অধিকর্তা হরিশ হিরানির দাবি, ড্রেনের জলের থাকা ভাইরাস, ব্যকটেরিয়ার জেরে ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদের এই ভাবনা।