বিদ্যার্থীদের পঠনপাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
এদিনের শ্রমিকমেলা থেকে ৫৯২ জনকে ভবিষ্যনিধি প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা সহায়তা ও ২০ জন নির্মাণ শ্রমিককে প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকা পেনশন হিসেবে দেওয়া হয়। এদিন মেলায় বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা ও শ্রমআইন নিয়ে আলোচনা এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা চালু হয়েছিল। সেই সময় উপভোক্তাদের এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে ২৫ টাকা দিতে হতো। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২০ সালের ১ এপ্রিল থেকে সেই টাকাও উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে দিয়ে দিচ্ছেন। শ্রমিকদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই মেলার আয়োজন।
এদিন কৃষিমন্ত্রী মেলাপ্রাঙ্গণ ছাড়তেই সিটু, আইএনটিইউসি সহ বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের পক্ষ থেকে মিছিল করে এসে একাধিক দাবিদাওয়া নিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয়। সিটুর জেলা সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, প্রচেষ্টা প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। বাম আমলে শ্রমিকদের জন্য ৬১টি প্রকল্প চালু ছিল। বর্তমান সরকার এই প্রকল্পগুলিকে এক জায়গায় করে তহবিল ডাইভার্ট করেছে। সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে আবেদনের জন্য অন ও অফলাইন দু’টি পদ্ধতিই চালু করতে হবে। যদিও এব্যাপারে জয়েন্ট লেবার কমিশনার কোনও মন্তব্য করতে চাননি।