শুধু এ বছর নয়, ৮০ বছর ধরে চলে আসছে ট্র্যাডিশন। প্রতিদিন নিয়ম করে অন্য দেবতাদের সঙ্গে পূজিত হয় নেতাজির ব্যবহৃত চেয়ার।
পাটকাঠির মণ্ড দিয়ে তৈরি স্যানিটারি ন্যাপকিন খুব শীঘ্রই বাজারজাত করা হবে। আপাতত এই ন্যাপকিন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের(আইসিএমআর) অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় মাত্র একজনের করোনা ধরা পড়েছে। গত এপ্রিল মাসের পর জেলায় এই প্রথম এত কম আক্রান্ত হলেন।
শনিবার বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও আরামবাগে সাড়ম্বরে নেতাজির ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী পালিত হল। রাজনৈতিক দলগুলির পাশাপাশি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তরফে মিছিল ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মাল্যদান করা হয় সুভাষের প্রতিকৃতিতে।
করোনা আবহের মধ্যেই রামপুরহাটে অসংগঠিত শ্রমিকদের উন্নতিতে দু’দিনের শ্রমিকমেলা শুরু হল। শনিবার পুরসভার মাঠে নেতাজির প্রতিকৃতিতে মাল্যদানের মধ্যে দিয়ে মেলার উদ্বোধন করেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
চলন্ত লরি থামিয়ে ছিনতাইয়ের অভিযোগে দুই বিজেপি কর্মীর গ্রেপ্তারের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। শুক্রবার রাতে কাঁকসা থানার পুলিস বিটবিহার পঞ্চায়েত এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
শনিবার সাড়ম্বরে দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলাজুড়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী পালিত হল। এই উপলক্ষে তিন জেলায় সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে দিনভর নানা অনুষ্ঠান হয়।
বিজেপির সরকার গঠন শুধু স্বপ্নে হবে। বাস্তবে হবে না। শনিবার বিকেলে ছাতনার কমলপুরে আয়োজিত জনসভায় এমনই মন্তব্য করলেন সংসদ সদস্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেতুগ্রামে যুবককে গাড়িতে তুলে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার হল তিন যুবক। ধৃতদের নাম ফুলবাবু শেখ, খাইরুল শেখ, সাফি শেখ।
বিজেপি প্রতারক, এরা বলে এক, আর করে অন্য কাজ। এদের প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস করলে ঠকতে হবে মানুষকে। শনিবার কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী ও কৃষিবিলের বিরুদ্ধে পাণ্ডবেশ্বর ব্লকে হরিপুর এলাকায় বিশাল জনসভায় এমনই মন্তব্য করেন মন্ত্রী মলয় ঘটক।
শনিবার দুই বর্ধমানে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মদিবস সাড়ম্বরে পালিত হল। পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে নেতাজির জন্মদিবস উদযাপন করে জেলা প্রশাসন।
বিদ্যার্থীদের পঠনপাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
তিনি মোদিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, উনি ক্ষমতায় আসার আগে বলেছিলেন বছরে দু’কোটি চাকরি দেবেন। কিন্তু একটাও দেননি। উনি বলেছিলেন প্রত্যেক মানুষের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকে যাবে, সেটাও হয়নি। করোনা পরিস্থিতির সময় রাজ্য সরকারের ভূমিকা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, এই করোনার ভয়ঙ্কর মুহূর্তে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথমে বলেছিল আমি জুন মাস অব্দি বিনামূল্যে চাল দেব। এখন তিনি ঘোষণা করেছেন, তিনি যতদিন মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন, ততদিন বিনামূল্যে চাল বা খাবার দেবেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তিনমাস যেমন তেমন করে দিয়ে হাত তুলে নিয়েছেন। উনি একটা কাজই করতে পারেন, মানুষে মানুষে বিভাজন করতে পারেন, দাঙ্গা লাগাতে পারেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একের পর এক প্রকল্প কন্যাশ্রী, যুবশ্রী সবুজসাথী, রূপশ্রীর মতো ৭০টি প্রকল্প মানুষের জন্য তৈরি করেছেন। পরিষেবা পাচ্ছেন মানুষ। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় এলে এই প্রকল্পগুলি কি রাখবেন?
অনুব্রতবাবু আরও বলেন, যে করেই হোক, বাংলা থেকে বিজেপিকে উৎখাত করতে হবে। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিমায় বলেন, বিজেপিকে পগার পার করুন। আগামী নির্বাচনে ভয়ঙ্কর খেলা হবে। তবে এই ভয়ঙ্কর খেলাটি কী তা অবশ্য অনুব্রতবাবু এদিনও স্পষ্ট করে বলেননি। গত কয়েকটি জনসভায় তিনি এই ভয়ঙ্কর খেলার ইঙ্গিত দিচ্ছেন।
অনুব্রতবাবু বলেন, আজ আমি খুব ভারাক্রান্ত আছি। কারণ আজকে আমার স্ত্রীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। দলের প্রতি কর্তব্যের খাতিরে ও সামনে নির্বাচন আছে, তাই আমি আজকের জনসভায় এসেছি।
প্রসঙ্গত, কয়েকমাস আগে তিনি প্রতিটি ব্লকে কর্মিসভা করেছেন। গত কয়েকদিন ধরে তিনি জেলাজুড়ে জনসভাও শুরু করেছেন। প্রায় প্রতিটি জনসভাতেই উপচে পড়ছে মানুষের ভিড়। এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন সাঁইথিয়ার বিধায়ক নীলাবতি সাহা, বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ সদস্য অসিত মাল সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।
